Click This Advertisement

Wednesday, November 30, 2016

ক্যান্সার থেকে বাচতে খান এই নয়টি খাবার-The nine foods to eat to live from cancer

ক্যান্সার মারাত্মক এক ঘাতক ব্যাধি। এক সময় ভাবা হতো ক্যান্সার হলে মৃত্যু অবধারিত। কিন্তু মহান সৃষ্টিকর্তার অপার কৃপায় বিজ্ঞান এখন বহুলাংশে ক্যান্সার নিরাময় ও প্রতিরোধ করতে পারে। মনে রাখতে হবে ক্যান্সার চিকিত্সা অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং অনেক ক্ষেত্রেই নিরাময়যোগ্য নয়। রোগীর জীবনে নেমে আসে করুণ পরিণতি। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি বাড়ানো যায়, ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যদি ইম্যিউনিটি শক্তিশালী হয় তাহলে অনেক ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়। আর তাই এখানে তুলে ধরা হলো ৯টি ক্যান্সার ফাইটিং ফুড সম্পর্কে।

Eat 9 Foods to Fight Cancer – ক্যান্সার থেকে বাচতে খান এই নয়টি খাবার

 
এগুলো হচ্ছে-রসুন, পিয়াঁজ, আদা, ক্রুসিফেরাস ভেজিটেবল যেমন- ব্রকলি, বাঁধা কপি, ফুলকপি, মাশরুম, পমিগ্রানেট বা বেদানা, হলুদ, গ্রিন টি, ডার্ক চকলেট ইত্যাদি।
 রসুন পাকস্থলী ও কোলো-রেক্টাল ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এ তথ্য দিয়েছেন দ্য এসেনশিয়াল ক্যান্সার টিট্রমেন্ট নিউট্রেশন গাইড বইয়ের অথার ডায়েটিশিয়ান জিন লামন্টিয়া। এই পুষ্টিবিদের মতে পিঁয়াজেরও রয়েছে ক্যান্সার ফাইটিং উপাদান যা টিউমারের গ্রোথ প্রসেসকে বিলম্বিত করে। ক্যান্সার কোষ সাধারণত দ্রুত বাড়ে এবং অন্যান্য সাধারণ কোষের চেয়ে বেশি জীবন পায়। ৬-জিনজারোল নামের আদার ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট ক্যান্সার কোষের বাড়ার গতিকে কমিয়ে দেয়। ফলে ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক হয়।
ফুলকপি ও ব্রকলির অনেক ক্ষেত্রে নেতিবাচক পরিচিতি থাকলেও এসব অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং ভেষজ উপাদান সমৃদ্ধ। এসব খাবারে বিপুল পরিমাণ ক্যান্সার ফাইটিং ফাইটো নিউট্রিয়েন্টস আছে। মাশরুমে ক্যান্সার প্রতিরোধী উপাদান ছাড়াও রয়েছে পুষ্টি ও ভেষজগুণ। বেদানায় ক্যান্সার প্রতিরোধী উপাদানের পাশাপাশি এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ এন্টিইনফ্লামেটরি এন্টিঅক্সিডেন্ট (Anti Inflammatory Anti-oxidant)। হলুদ ক্যান্সার কোষকে শরীরের ভাল কোষকে নষ্ট করতে বাধা দেয় এবং ক্যান্সার কোষকে নিস্তেজ করতে সাহায্য করে। গ্রিন টি ও কালো চকলেটেও রয়েছে এন্টি ক্যান্সার প্রপার্টি। ডার্ক চকলেটের পলিফেনলস ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক। তবে অধিক চকলেট খাওয়া যাবে না। দিনে কয়েকটি কিউব বা স্কয়ার ডার্ক চকলেট (Dark Chocolate) আহারই যথেষ্ট।

Skin প্রাকৃতিক ভাবে ভাল রাখার নয়টি Tips-Skin nine natural way to maintain good Tips

কে না চায় সুন্দর Skin, সুন্দর কমপ্লেক্সন। আর এই সুন্দর ত্বকের জন্য ব্যবহার করা হয় কত না  কেমিক্যালযুক্ত কসমেটিকস। কেমিক্যাল ছাড়া সহজে কীভাবে আপনি আপনার Skin সুন্দর করতে পারেন তার জন্য ৯টি পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞগণ। এই পরামর্শগুলো হলো
 

Skin প্রাকৃতিক ভাবে ভাল রাখার নয়টি Tips

১.    মুখের Skin এ  সাবান ব্যবহার করবেন না। সাবান অত্যধিক ক্ষারযুক্ত বা অ্যালকালাইন। এটা স্কিনের ন্যাচারাল বেবিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত করে। মুখ ওয়াশ করতে সোপ ফ্রি ক্লিনজার ব্যবহার করুন।
 
২.  সূর্যের আলো থেকে নিজেকে রক্ষা করুন। সূর্যের আল্ট্রাভায়োলেট রে (Ultra Violet Ray) স্কিন এ জিংকে ত্বরান্বিত করে।
 
৩.  সূর্যের আলোতে যাওয়ার অন্তত আধা ঘণ্টা আগে জিংক অক্সাইডসমৃদ্ধ সানস্ক্রিন (Sun Screen) ব্যবহার করুন।
 
৪. প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ আঁশযুক্ত খাবার আহার করুন। পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণ সবুজ শাক-সবজি ও তাজা ফলমূল আহার করুন।
 
৫. ত্বকের সবচেয়ে বড় শত্রু মানসিক অবসাদ, রাতে দেরিতে ঘুমানোর অভ্যাস, কফি, আলকোহল এবং সিগারেট। এসব থেকে দূরে থাকুন।
 
৬. প্রতিদিন ত্বকে ভালো কোনো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। দেখে আসতে  পারেন ত্বকের শুষ্কতায় কি ব্যবহার করবেন
 
৭.  ফ্রুইট বেজড ফ্যাসিয়াল মাস্ক (Friut Based Facial Musk) ব্যবহার করতে চেষ্টা করুন। এতে আপনার মুখের ডেড স্কিন (Dead Skin)কমে যাবে।  হ্রাস পাবে হালকা দাগ রিংকেল।
 
৮.  প্রতিদিন এক্সারসাইজ (Exercise) বা ব্যায়াম করুন। এ্যাকটিভ থাকতে চেষ্টা করুন। হাসিখুশি থাকুন। দেখে আসতে  পারেন BREAST EXERCISE IN BANGLA
 
৯.  অকারণে কপাল কুচকাবেন না। এতে মুখের রিংকেল (Wrinkle) বা ত্বকের ভাজ পড়তে পারে।

আরো অনেকে খুজেছে

    beauty tips in bengali language; Bangla health tips/; ছেলেদের কে রোগা শরীর থেকে ফিট শরীর করতে হলে সকাল থেকে রাত পযন্ত কি খেতে ও কি করতে হবে?; Skin ভাল রাখার trip; পুরুষদের ফ্যাসিয়াল

Cancer প্রতিরোধে Vitamin C-Vitamin C Cancer prevention

Vitamin C পানিতে দ্রবণীয় একটি ভিটামিন। শরীর ভিটামিন সি জমিয়ে রাখতে পারেনা। অতিরিক্ত ভিটামিন সি গ্রহণ করলে তা প্রস্রাবের সাথে দেহ থেকে রেরিয়ে যায়। প্রতিদিন আমাদের এই ভিটামিন খাওয়া উচিত। টক জাতীয় ফলে ভিটামিন সি প্রচুর পরিমাণে থাকে। আমলকী, আমড়া, পেয়ারা, জলপাই, লেবু,  বাতাবী লেবু, কমলা, টমেটো, আঙ্গুর, ইত্যাদি ফলে অনেক ভিটামিন সি থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে এই ভিটামিন Cancer প্রতিরোধ করে।

Cancer প্রতিরোধে Vitamin C

সুতরাং সবার এই ভিটামিন প্রতিদিন প্রচুর পরিমানে খাওয়া উচিত। ভিটামিন সি আমাদের শরীরের বৃদ্ধি এবং ক্ষয়পূরণের জন্য খুব প্রয়োজনীয়। বিভিন্ন জায়গা কেটে গেলে প্রচুর সি জাতীয় ভিটামিন গ্রহণ করা উচিত। কারণ এই ভিটামিন কোলাজেন (Colagen) তৈরী করে এবং ক্ষতস্থান দ্রুত মেরামত করে। দাঁত এবং অস্থির গঠনেও এর ভূমিকা রয়েছে। ক্যান্সার প্রতিরোধ ছাড়াও বিভিন্ন অসুখ বিসুখের হাত থেকে রক্ষা করতে ভিটামিন সি Vitamin C এর জুড়ি নেই।
যেমনঃ- ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, সুন্দর, সুস্থ মাড়ির জন্য এই ভিটামিন প্রয়োজন, রক্তের গ্লকোজ Glucose নিয়ন্ত্রণ করে, পোড়া এবং ক্ষত দ্রুত আরোগ্যের জন্য ডাক্তারগণ ভিটামিন সি ব্যবহার করেন। এছাড়া অ্যাজমা (Asthma), একজিমা (Eczema) ইত্যাদি অসুখেও ভিটামিন সি উপকার করে, অবসাদ রোগীদের জন্য যেসব ওষুধ ব্যবহার করে সেগুলোর একটি পরিচিত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় মুখ শুকিয়ে যায়, এ অবস্থায় ভিটামিন সি ব্যবহার করা হয়, দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে-এর ব্যবহার আছে।
মহিলাদের এক্লামশিয়া Eclampsia রোগ প্রতিরোধ করে ভিটামিন সি এবং অস্টিওআর্থ্রাইটিস (Osteoathirities) রোগীদের জন্য ভিটামিন সি Vitamin C ভালো কাজ করে। ক্যান্সার প্রতিরোধে ভিটামিন সির বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। এটি মূলত এন্টি অক্সিডেন্ট (Anti Oxidant)। বিজ্ঞানী পাওলিং বলেছিলেন, প্রতিদিন আমাদের ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। আমাদের দেশে অনেকেই টক জাতীয় ফল খেতে চায়না। এটি একেবারেই ঠিক নয়। অনেকে কেটে গেলে ভিটামিন সি খেতে চায়না এই ভয়ে যে ক্ষতস্থান পেকে যাবে। এটা যে কত বড় ভুল তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। বরং কেটে বা পুড়ে (Burn Case) গেলে আরো বেশী ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। তাহলে দ্রুত আরোগ্য সম্ভব।
কার্সিনোজেন (Carcinogen) (যেসব পদার্থ ক্যান্সার তৈরী করে) এবং নাইট্রেট ইত্যাদি থেকে শরীরকে রক্ষা করার মধ্য দিয়েই ভিটামিন সি ক্যান্সার থেকে আমাদের মুক্তি দিতে পারে। অনেক বিজ্ঞানীই একমত ভিটামিন সি Vitamin C ক্যান্সার থেকে আমাদের মুক্তি দিতে পারে। তাই ভিটামিন সি কে ক্যান্সার Cancer প্রতিরোধক বলা যায়। কিন্তু  ক্যান্সার হয়ে গেলে ভিটামিন সি Vitamin C খেয়ে খুব একটা লাভ নেই। ক্যান্সারের মেটাস্টেসিস অর্থাত্ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়াকে ভিটামিন সি প্রতিরোধ করতে পারে।  ফলে সবারই ভিটামিন সি প্রচুর খাওয়া উচিত। তাহলে ভবিষ্যতে ক্যান্সারের Cancer প্রকোপ অনেক কমে যাবে।

আরো অনেকে খুজেছে

    Vitamin c bangla; vitamin c jateo kabar bangla; vitamine cbangla; Www vitamin c bangla com; ক্ষতস্থান শুকানো;

Asthma হাঁপানি কমান বাসায় বসে-Reduce Asthma Asthma at home

হাঁপানি রোগীদের জন্য শীতকালটা বেশ কঠিন সময়। কখন বাড়াবড়ি রকমের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যায়, সে জন্য তাঁদের সতর্ক থাকতে হয়। হিমেল শুষ্ক বাতাস, ধুলাবালি, উড়ন্ত রেণু, পাতার গুঁড়ো ইত্যাদির সংস্পর্শে হাঁপানি রোগীর অতি সংবেদনশীল শ্বাসতন্ত্র বেশি আক্রান্ত হয়। ফলে হঠাৎ বেড়ে যেতে পারে শ্বাসকষ্ট, কাশি ও বুকের আওয়াজ।

Asthma হাঁপানি কমান বাসায় বসে

জেনে নিন, এ রকম পরিস্থিতিতে কী করতে হবে
— শ্বাসকষ্ট যদি এতটাই বেড়ে যায় যে ঠিকমতো কথাও বলতে পারেন না, বুকের ভেতর বাঁশির মতো শব্দ হয় অথবা কাশির দমক বেড়ে যায়—বুঝবেন আপনার হাঁপানি মারাত্মক হয়ে উঠেছে। সঙ্গে জ্বর ও কাশি থাকলে ধরে নেওয়া যায়, জীবাণু সংক্রমণও হয়েছে। আর হাঁপানি রোগীদের ভাইরাস সংক্রমণ ও হঠাৎ জটিল রূপ নিতে পারে। তাই উপসর্গের এই পরিবর্তনগুলোকে ঠিকমতো গুরুত্ব দিন।
— হঠাৎ উপসর্গ বেড়ে গেলে প্রথমেই আপনার নিয়মিত ব্যবহার্য Inhaler প্রতি ২০ থেকে ৩০ মিনিট পর পর কয়েকবার নিতে থাকুন।
— শ্বাসতন্ত্র বেশি সংকুচিত হয়ে গেলে ইনহেলার ভেতরে প্রবেশ করতে পারে না। সে ক্ষেত্রে নেবুলাইজার যন্ত্রের (Nebulizer Machine) সাহায্য নিতে পারেন। বাড়িতে নেবুলাইজার থাকলে ভালো, নয়তো কাছের যেকোনো সেবাকেন্দ্রে গিয়ে তা নিতে পারেন। বাড়িতে ব্যবহার করলে ভালো করে হাত ধুয়ে চিকিৎসকের নির্দেশমতো ওষুধ ও স্যালাইন মিশিয়ে ব্যবহার করুন।
— হাঁপানি রোগীদের পিক ফ্লো মিটার নামক যন্ত্র (Peak Flow Meter) বাড়িতে রাখা উচিত। শ্বাসকষ্ট বাড়লে এই মিটার ব্যবহার করে তীব্রতা বোঝা যায়। সেখানে আপনার স্বাভাবিক শ্বাস গ্রহণ ক্ষমতার ৫০ থেকে ৭৯ শতাংশে নেমে এলে বুঝতে হবে সমস্যা বেড়ে গেছে।
— শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে স্বল্পমেয়াদি স্টেরয়েড (Steroid) ওষুধের একটি কোর্স খাওয়া যায়। তবে সে জন্য অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। আগেই এ বিষয়ে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে নিতে পারেন।
— বাড়িতে ইনহেলার বা নেবুলাইজার ব্যবহার করেও কোনো সুফল না পেলে অবশ্যই হাসপাতালে যেতে হবে। কেননা হঠাৎ হাঁপানি বেড়ে গেলে তা থেকে মারাত্মক জটিলতা, এমনকি রেসপিরেটরি ফেইলিউর (Respiratory Failure) হতে পারে। হয়তো অক্সিজেন ও শিরায় ওষুধের প্রয়োজন হতে পারে।

আরো অনেকে খুজেছে

    nebulizer machine bangla; নেবুলাইজার;

Liver পরিষ্কার রাখতে যা খাবেন-Liver to eat to keep clean

Liver আমাদের দেহের দ্বিতীয় বৃহত্তম অঙ্গ এবং আমাদের স্বাস্থ্যগত কোন সমস্যা সৃষ্টি না হলে আমরা একে নিয়ে কোন চিন্তাই করিনা। Liver প্রায়ই আমাদের শরীরের দ্বাররক্ষী হিসেবে কাজ করে। একজন হাউজ কিপারের মতোই আমাদের শরীরে যা কিছু ঢুকছে তা পরিষ্কার করা এবং শরীর থেকে বেরিয়ে যেতে সহযোগিতা করে লিভার। আমাদেরকে সুস্থ রাখার জন্য কাজ করে যে লিভার তাকে সুস্থ রাখাটা প্রয়োজনীয়। আসুন তাহলে জেনে নেই এমন কিছু খাবারের কথা, যেগুলো খেলে লিভার সুস্থ থাকার পাশাপাশি আমাদের সার্বিক স্বাস্থ্য ও ভালো থাকবে।

Liver পরিষ্কার রাখতে যা খাবেন

 রসুন
রসুন অত্যন্ত কার্যকরী লিভার পরিষ্কারক যার মধ্যে প্রচুর এনজাইম থাকে এবং এই এনজাইম লিভার থেকে টক্সিন বাহির হতে সাহায্য। এছাড়াও রসুনে সেলেনিয়াম ও এলিসিন নামক উপাদান থাকে এবং এরাও লিভার থেকে টক্সিন বাহির হতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।                         
 জাম্বুরা
জাম্বুরাতে উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা লিভারের ন্যাচারাল ক্লিঞ্জিং প্রসেসকে বৃদ্ধি করে। ছোট সাইজের এক গ্লাস জাম্বুরার জুস লিভারের ডিটক্সিফিকেশন এনজাইমের উৎপাদন বৃদ্ধি করে যা কার্সিনোজেন এবং অন্যান্য টক্সিনকে পরিপূর্ণ ভাবে বাহির হয়ে যেতে সাহায্য করে।


বিট ও গাজর
গাজর গ্লুটাথায়ন নামক প্রোটিনে সমৃদ্ধ যা লিভারকে বিষ মুক্ত হতে সাহায্য করে। গাজর ও বিট উভয়ের মধ্যেই উচ্চমাত্রার উদ্ভিজ ফ্লেভনয়েড ও বিটা ক্যারোটিন থাকে। বিট ও গাজর খেলে লিভারের কার্যকারিতা উদ্দীপিত হয় এবং লিভারের সার্বিক কাজের জন্য উপকারি।    
 গ্রিনটি (Green Tea)
গ্রিনটি হচ্ছে লিভার লাভিং বেভারেজ বা যকৃৎ প্রেমী পানীয়। গ্রিনটি উদ্ভিজ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ক্যাটেচিন সমৃদ্ধ যা লিভারের কাজে সহযোগিতা করে। সুপেয় গ্রিনটি সার্বিক স্বাস্থ্যের জন্যই উপকারি।
 সবুজ শাক সবজি
সবুজ শাক সবজি শক্তিশালী লিভার পরিষ্কারক। সবুজ শাক সবজি কাঁচা, রান্না করে বা জুস হিসেবে খাওয়া যায়। সবুজ শাক সবজিতে অত্যন্ত উচ্চ মাত্রার ক্লোরোফিল থাকে এবং এরা রক্ত প্রবাহ থেকে পরিবেশগত বিষ শোষণ করে নেয়। সবুজ শাক সবজির সহজাত প্রবণতা আছে ভারী ধাতু, রাসায়নিক ও কীটনাশককে নিস্ক্রিয় করার। সবুজ শাক সবজি লিভারের জন্য শক্তিশালী প্রতিরক্ষা প্রদান করে।      
 
এছাড়াও আপেল, অ্যাভোকাডো, ওলিভ অয়েল, লেবু, হলুদ, আখরোট, বাঁধাকপি, পেঁয়াজ, মসুর ডাল, মিষ্টি আলু, ব্রোকলি, টম্যাটো ইত্যাদি খাবার নিয়মিত খেলে লিভার পরিষ্কার থাকবে।
তথ্যসুত্র:

আরো অনেকে খুজেছে

    liver bangla; bangla helth levar; Liver bangla ?; Liver bangla halth; liver somossa; liver somossar karan;

এবার মাতৃগর্ভ ছাড়াই জন্ম নিবে শিশু!-The children will be born without a womb!


মাত্র তিন দশক পরেই মা ছাড়া মেশিনে শিশু জন্ম নেবে। এরকমই দাবি করেছেন একদল গবেষক। কৃত্রিম উপায়ে জন্ম নেওয়া এই পদ্ধতির নাম ‘একটোজেনেসিস‘। ২০৩৪ সালের মধ্যেই সফলতা আসবে বলে গবেষকরা আশা করছেন। বিষয়টি নিয়ে ২০০১ সাল থেকে গবেষণা শুরু হয়েছে।
গবেষকরা ‘একটোজেনেসিস’ পদ্ধতির সাহায্যে এর আগে ‘প্লাসেন্টা যন্ত্রে’ ইঁদুরের ভ্রুণ তৈরিতে কাজ করেছেন। এই প্রযুক্তি নিয়ে অবশ্য পক্ষে-বিপক্ষে নানা মতভেদ রয়েছে।
‘একটোজেনেসিস’ হল শরীরের বাইরে এই জৈব দেহের বেড়ে ওঠার পদ্ধতি যা পশু বা ব্যাকটেরিয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়। এতে কৃত্রিম গর্ভাশয়ের জন্য কৃত্রিম একটি জরায়ুর প্রয়োজন পড়ে। যেটি ভ্রুণের জন্য পুষ্টি ও অক্সিজেন সরবরাহ করতে পারে।
বর্জ্য অপসারণের জন্য কাস্টম বিল্ট বা অ্যামিনোটিক ফ্লুইডের থলিও প্রয়োজন পড়ে। এসব বস্তুকে একটি প্লাসেন্টা যন্ত্র দিয়ে সংযুক্ত করা হয়, তাতে বিভিন্ন তার সংযুক্ত থাকে। এই পদ্ধতি চালু হলে সরোগেট মাদার বা গর্ভ ভাড়া করার প্রয়োজন পড়বে না।

ওজন বাড়লে যা হয় – Harmful Effects of Over Weight

ওজন বাড়লে যা হয় – Harmful Effects of Over Weight
বাড়তি ওজন মানেই বাড়তি বোঝা। আবার ঝুঁকিপূর্ণও। শরীর ও মনে নানা রোগ বাসা বাঁধে। ওজন কমে গেলে কেউ কেউ বিষণ্নতায় ভোগেন। অনেকে মেদ কমাতে গিয়ে খাওয়া একেবারেই কমিয়ে দেন। ডায়েট কন্ট্রোল করা মানে খাওয়াদাওয়া বন্ধ করা নয়! এতে প্রয়োজনীয় শক্তির অভাবে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। ওজন কমানোর কার্যকরী তেমন কোনো ওষুধ নেই। বাজারে যেগুলো পাওয়া যায়, সেগুলোও তেমন কোনো সুফল বয়ে আনে না। বরং ক্ষতি হতে পারে শরীরের।
 কেন ওজন কমাবেন?
* স্থূল ব্যক্তিদের ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র সাধারণ মানুষের তুলনায় বেশি হয়। আবার ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হয়ে গেলে তার সঙ্গে ডায়াবেটিসজনিত জটিলতাগুলোও বেশি মাত্রায় দেখা দেয়।
* শরীরে অতিরিক্ত চর্বি বা ডিজলিপিডিমিয়া প্রায়ই দেখা দেয়। রক্তে কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইড ইত্যাদি বৃদ্ধি পায়। রক্তনালির দেয়ালে অতিরিক্ত চর্বি জমা হওয়ার কারণে হৃদ্যন্ত্রের সমস্যা ও উচ্চ রক্তচাপ সাধারণ মানুষের তুলনায় বেশি হয়। এমনকি মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। রক্তনালিতে থ্রম্বোসিস হয়ে তা বন্ধ হয় এবং বিভিন্ন জটিল রোগ হতে পারে। যেমন হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস, মাথার রক্তনালি বন্ধ হয়ে মৃত্যুও ঘটতে পারে।
* অতিরিক্ত ওজন বহন করার জন্য অস্থিসন্ধিতে পরিবর্তন দেখা দেয়। অস্থির সংযোগ স্থলে বা জয়েন্টে বেশি ওজনের ফলে নতুন অস্থি তৈরি হয়। আকারে পরিবর্তন হয়ে ‘অস্টিওআর্থ্রাইটিস’ নামক রোগটি দেখা দেয়। জয়েন্টে ফ্লুয়িড জমে যেতে পারে, পরবর্তী সময়ে অস্থিসন্ধি শক্ত (স্টিফ) হয়ে যায়। মেরুদণ্ড, কোমর ও হাঁটুতে ব্যথা বা প্রদাহ বেশি মাত্রায় দেখা দেয়।
* বেশি চর্বি জমা হওয়ার কারণে পেটের এবং পায়ের মাংসপেশির সংকোচন ও সম্প্রসারণ বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে হার্নিয়া হতে পারে
এবং পায়ের শিরায় ভেরোকোসিটি দেখা দেয়।
* সাধারণ লোকদের তুলনায়, বিশেষত চল্লিশোর্ধ নারীদের পিত্তথলির পাথর বেশি মাত্রায় হয়ে থাকে।
* লিভারের কোষে চর্বি জমা হওয়ার কারণে ফ্যাটি চেঞ্জ হয়। ফলে লিভারের বিভিন্ন জটিলতা, এমনকি সিরোসিস-জাতীয় রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
খাদ্যনালি, কোলন, লিভারের ক্যানসার এবং লিস্ফনোডের ক্যানসার থেকে মৃত্যুঝুঁকি স্থূল লোকদের বেশি।
* নাক ডাকা, স্লিপঅ্যাপনিয়া জাতীয় রোগ বেশি হয়। শ্বাসপ্রশ্বাসের অসুবিধা, দিন ও রাত উভয় সময়েই বেশি ঘুম, ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা, মুখ হা করে শ্বাস-প্রশ্বাস ও পলিসাইথিমিয়া হতে পারে।
মোটা বা স্থূলতার কারণ
* কারও কারও জেনেটিক বা বংশগত কারণেই মোটা হওয়ার ধাত তৈরি হয়।
* অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ মোটা হওয়া বা ওজন বাড়ার অন্যতম কারণ। মনে রাখতে হবে, অতিভোজনই অতি ওজন। অনেকেই বলে থাকেন, অমুকের সঙ্গে একই খাদ্য খাই, এমনকি আমি তো অত খাই না, অথচ তার ওজন বাড়ে না, আমার কেন বাড়ে। প্রশ্নটা যৌক্তিক। মনে রাখতে হবে, ওজন বাড়াটা শুধু খাওয়ার ওপর নির্ভর করে না। এটা জমা-খরচের মতো। সারা দিন কাজকর্ম বা পরিশ্রম করে কতটুকু শক্তি ÿক্ষয় হলো, সেটার ওপরও নির্ভর করে। খাবারের মধ্যে যা শক্তি সঞ্চয় হয়, কায়িক পরিশ্রম বা ব্যায়ামের মাধ্যমেÿক্ষয় না হলে, ওজন বাড়তেই থাকবে।
* পরিশ্রমবিহীন অলস জীবন মোটা হওয়ার অন্যতম কারণ।
* অ্যালকোহল, এনার্জি ও হেলথ ড্রিংকস, কোমল পানীয়, ফাস্ট ফুড ইত্যাদি মোটা হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
* অ্যান্ড্রোক্রাইন ও হরমোনজনিত রোগ, যেমন হাইপোথাইরয়েডিজম, কুশিং সিনড্রোম ইত্যাদি।
* দীর্ঘদিন যাবৎ কিছু কিছু ওষুধ ব্যবহারের ফলে মোটা হওয়ার প্রবণতা থাকে। যেমন স্টেরয়েড-জাতীয় ওষুধ।
ওজন কমাবেন কীভাবে
* প্রথমেই মনে রাখতে হবে, দ্রুত বা তাড়াহুড়ো করে ওজন কমানো সম্ভব নয়। নিয়মমাফিক ধৈর্য সহকারে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। শুরুতেই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে। শারীরিক কোনো রোগ শনাক্ত করা গেলে সে অনুযায়ী চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। এ ছাড়া ওজন কমানোর অন্যান্য পদ্ধতিগুলো আপনার নিজের হাতের মুঠোতেই। পেটটা অতিরিক্ত খেয়ে ভর্তি না করাই ভালো। বরং পেটের কিছুটা অংশটা খালি রাখা ভালো।
* ওজন সীমিত রাখতে পরিমিত খাবার খেতে হবে।
* কম ক্যালরিযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে।
* ফাস্ট ফুড-জাতীয় খাদ্য এবং বাইরের খাবার না খাওয়া।
* ভাত কম খাওয়াই উচিত। খাওয়ার আগে শসা, টমেটো, পেয়ারা খেয়ে নিলেও বেশি ভাত খেতে ইচ্ছে করবে না।
* খাদ্যতালিকায় আঁশযুক্ত খাবার, ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেন থাকে।
* চিনি, মিষ্টিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা। যেকোনো উৎসবেও পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে।
* বাড়তি চর্বি পোড়ানোর জন্য প্রতিদিন পরিশ্রম করতে হবে। হাঁটা, লিফটে না চড়ে সিঁড়ি বেয়ে ওঠা, অল্প দূরত্বে গাড়ি বা রিকশায় না চড়ে হেঁটে চলার অভ্যাস করতে হবে। এগুলো শরীরের মেদ ঝরাতে সাহায্য করে। সম্ভব হলে ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম, সাঁতার কাটা, সাইক্লিং, জগিং ইত্যাদি অভ্যাস করা ভালো। সুযোগ থাকলে ওজন কমানোর জন্য জিমেও যেতে পারেন।
ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ 
ডিন, মেডিসিন অনুষদ, অধ্যাপক, মেডিসিন বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

আরো অনেকে খুজেছে

    Bangladeshi Health tips sites;


খাবারের তেল শুষতে খবরের কাগজ ব্যবহার করবেন না-Do not use the oil for food susate newspaper

অনেকেই তেলে ভাজা খাবারের তেল শুষতে খবরের কাগজ ব্যবহার করেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অতিরিক্ত তেল শুষতে খবরের কাগজের ব্যবহার খারাপ অভ্যাসগুলোর একটি। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ে। খবরের কাগজে যে রাসায়নিক দ্রব্য থাকে, তা খাবারে স্থানান্তরিত হয়ে এই ঝুঁকি বাড়ায়। 

খাবারের তেল শুষতে খবরের কাগজ ব্যবহার করবেন না

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হচ্ছে, তেলে ভাজা খাবার থেকে তেল শোষণ করতে খবরের কাগজের পরিবর্তে টিস্যু পেপার বা পেপার টাওয়েল ব্যবহার করতে পারেন। হাতের কাছে একেবারে কিছু না পেলে তখন সাদা কাগজ ব্যবহার করতে পারেন। 
১. ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়
খবরের কাগজে যে কালি ব্যবহৃত হয়, তা খাবারে মিশে গিয়ে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ায়। খবরের কাগজ দিয়ে তেল শুষতে গেলে রাসায়নিক খাবারে মিশে যায়, যা ক্যানসারের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। 
২. কিডনি ও ফুসফুসে প্রভাব
কাগজ দিয়ে তেলে ভাজা খাবার থেকে তেল শুষতে গেলে, কাগজে থাকা গ্রাফাইট খাবারের সঙ্গে পেটে চলে যেতে পারে; যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর হতে বাধা সৃষ্টি করে কিডনি ও ফুসফুসের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। 
৩. হজম ও হরমোন নিঃসরণে বাধা
কাগজের সঙ্গে যে রাসায়নিক থাকে, তা হজম-প্রক্রিয়ায় বাধা দেয় এবং হরমোন নিঃসরণ ব্যাহত করে। হরমোন ভারসাম্যহীনতার মতো নানা সমস্যা তৈরি হতে পারে।

আরো অনেকে খুজেছে

    gino tips bangla;

কিভাবে মানসিক চাপ কমাবেন? – How to Reduce Mental Pressure

ডিপ্রেশন বা মানসিক চাপ অনেক ক্ষেত্রে বেশ ঝামেলা তৈরি করে। কোনো কিছুতেই মানসিক চাপ কমতে চায় না। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞগণ বলছেন, মানসিক চাপে আছেন এমন ব্যক্তিদের ৫টি পরামর্শ দেয়া যেতে পারে। এসব পরামর্শ মানসিক চাপ লাঘবে সহায়ক হতে পারে। ৫টি পরামর্শ হচ্ছে:
কিভাবে মানসিক চাপ কমাবেন? – How to Reduce Mental Pressure
  • ১. মানসিক চাপে আছেন এমন লোকদের সঙ্গে বেশ ভালো আচরণ করতে হবে। এমনকি তাদের সমস্যা শুনতে গিয়ে অতিরিক্ত পরামর্শ দেয়া যাবে না। বরং তাদের সমস্যা মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে।
  • ২. আপনি যদি মনে করেন আপনার আপনজন, পরিবারের সদস্য কেউ ডিপ্রেসড তবে তার জন্য যদি প্রয়োজন হয় তবে সংশ্লিষ্ট একজন চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে সহায়তা করতে পারেন। এমনকি ডাক্তারের অ্যাপয়নমেন্টও করে দিতে পারেন।
  • ৩. মানসিক চাপ কমানো বা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় এমন অনেক তথ্য সম্বলিত সহায়ক লিফলেট পাওয়া যায়। এসব অনলাইনেও পাওয়া যায়। এসবের লিংক সম্বন্ধে জানাতে পারেন।
  • ৪. যদি এমন মনে হয় মানসিক চাপে আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিত্সা ছাড়া আর কোনো পথ নেই। তখন তাকে চিকিত্সার জন্য সম্মত করতে চেষ্টা করতে পারেন।
  • ৫. মনে রাখতে হবে প্রবল মানসিক চাপে আছেন এমন অনেককে সামলানোর কাজটি বেশ সহজ নয়। তাই এসব ক্ষেত্রে সহায়তা করতে চাইলে সব কিছু অত্যন্ত কৌশলে করতে হবে। যাতে মানসিক চাপে আছেন উক্ত ব্যক্তি যেন মনে করে আপনি তাকে অযথা জ্ঞান দিচ্ছেন।

দড়িলাফ ব্যায়ামের যে যে উপকার-Darilapha that the benefits of exercise

শরীরের চাহিদা অনুযায়ী রক্তে অক্সিজেনের প্রবাহ ঠিক রাখতে কয়েকটি ব্যায়াম খুব উপকারী। এসব ব্যায়ামের তালিকার শীর্ষে রয়েছে সাঁতার। আর তারপরেই আছে দড়িলাফ বা স্কিপিং (Skipping)। এই ব্যায়ামের সুবিধা হলো, ঘরেই চর্চা করা যায় এবং যেকোনো সময়। তেমন কোনো প্রস্তুতি লাগে না, দরকার কেবল একটি দড়ি।
দড়িলাফ ব্যায়ামের যে যে উপকার
১০০ বার দড়িলাফ দিলে ২০০ ক্যালরি শক্তি পোড়ে। যত দ্রুত এই লাফ দিতে পারবেন, ক্যালরি ক্ষয়ের পরিমাণও তত বেশি হবে। এভাবে নিয়মিত দড়িলাফের অভ্যাস গড়ে তুললে ওজন তো কমবেই, পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণে থাকবে রক্তচাপ এবং রক্তে শর্করার পরিমাণও। রক্তের ক্ষতিকর চর্বি কমাতেও সাহায্য করে দড়িলাফ। দড়িলাফ দিলে রক্তের উপকারী চর্বি বাড়ে প্রচুর পরিমাণে। এই চর্বি হৃৎপিণ্ডকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
রোজই দড়িলাফ দিতে পারেন, চাইলে দুবেলাও। জোড় পায়ে দড়িলাফ দেওয়া ভালো, আবার এক পা এক পা করেও দিতে পারেন। যেভাবে সুবিধা মনে হয়, সেটিই চর্চা করুন। সব বয়সী ব্যক্তিই দড়িলাফ দিতে পারেন, যদি কোনো অসুবিধার সম্মুখীন না হন। দড়িলাফ দেওয়ার আগে কিছু বিষয় খেয়াল রাখা প্রয়োজন:
  •  যাঁরা হাঁটুব্যথায় ভুগছেন, তাঁরা দড়িলাফ দেবেন না
  • মেয়েদের ক্ষেত্রে মাসিকের প্রথম তিন দিন দড়িলাফ না দেওয়াই ভালো।
  • গর্ভবতী নারীরা দড়ি লাফ দেবেন না। কারণ, এতে তাঁদের গর্ভপাতের আশঙ্কা রয়েছে। সন্তান প্রসবের তিন মাস পর্যন্ত অবশ্যই দড়িলাফ থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • যাঁরা খালি পায়ে মেঝেতে হেঁটে অভ্যস্ত নন, কেডস পরে দড়িলাফ দেওয়াই তাঁদের জন্য ভালো।
চেয়ারম্যান
ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন বিভাগ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

গরমে যেভাবে সুস্থ থাকবেন-How to stay healthy in the heat

গরমের সঙ্গী
* গরমে বাইরে যখন বের হবেন তখন ব্যাগে এক বোতল পানি রাখুন।
* ঠান্ডা পানির জন্য থার্মোফ্ল্যাস্ক রাখুন। ওরস্যালাইনও গুলিয়ে রেখে দিতে পারেন।
* ছাতা বা ক্যাপ রাখুন।
* পাতলা কাপড়ের রুমাল ও ভেজা টিস্যু।
* বডি স্প্রে
গরমটা এখন অসহনীয়ই বটে। এখন উপায় কী? গ্রীষ্মকে তো আর এ মুহূর্তেই বিদায় করা যাচ্ছে না। এমন গরম থাকবে আরও বেশ কিছুদিন। আবহাওয়ার পূর্বাভাসও তাই বলছে। প্রচণ্ড গরমে সবকিছুই বিরক্তিকর। গায়ের কাপড় ঘামে ভিজে জবজবে হয়ে যায়। চুল হয় আঠালো। মুখে ব্রণ দেখা দেয়। আর এসবের মধ্যে হাজির হয় নানা অসুখ-বিসুখ। তাই গরমে জীবনযাপন কেমন হলে আরাম পাবেন জানালেন বিশেষজ্ঞরা।

গরমে সুতি কাপড়ের জুড়ি নেই। মেয়েরা যেকোনো হালকা রঙের সুতি কাপড় পরতে পারেন। ফুলেল, চেক বা বলপ্রিন্টের কাপড় খুব চলছে এখন। গজ কাপড় কিনে ঢিলেঢালা কামিজ বা কুর্তা বানিয়ে নিতে পারেন। আর এখন এমনিতেও একটু ঢিলেঢালা পোশাকের চল চলছে। ডিজাইনার লিপি খন্দকারের মতে, এ সময় ভারী কাজের পোশাক এড়িয়ে চলা উচিত। বাদ দিন ‘শকিং’ বা গাঢ় রং। পালাজ্জো, পাটিয়ালি কিংবা ধুতি পায়জামা এ সময় আরাম দেবে। গেঞ্জি কাপড়ের টপ গরমের জন্য ভালো। তিনি বলেন, ‘সুতি শাড়ির সঙ্গে একটু বৈচিত্র্যময় ব্লাউজ বেছে নিলে তা দুপুরের দাওয়াতে অনায়াসে পরা যাবে। রাতের জমকালো অনুষ্ঠানে হাজির হতে পারেন রেশম বা একেবারে পাতলা কাতান শাড়ি পরে। গরমে অনুষঙ্গও খুব হালকা-পাতলা হওয়া চাই।’ এবার আসা যাক ছেলেদের কথায়। নিত্যদিনের জন্য টি-শার্ট অথবা ফতুয়া স্বস্তি দেবে। দাওয়াতে একেবারে মিহি সুতি কাপড়ের পাঞ্জাবিতে আরাম পাবেন। খুব বেশি আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠান না হলে পাঞ্জাবি মানিয়ে যাবে সবখানেই।
গরমেও সতেজএই সময়ে ত্বকের যে সমস্যাটি বেশি দেখা যায় তা হলো রোদে পুড়ে যাওয়া বা সানবার্ন। বাইরে যাওয়ার ২০ মিনিট আগে মুখ ও গলায় সানস্ক্রিন মেখে নিতে হবে। এরপর সামান্য পাউডার মুখে লাগিয়ে নিলে মুখ আর তেলতেলে দেখাবে না। রোদে বের হলে ছেলেমেয়ে সবারই এসপিএফ (সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর) ১৫ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত। তবে তৈলাক্ত ত্বকে এটি ব্যবহারে ব্রণের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে রোদ থেকে ত্বক বাঁচাতে ছাতা ব্যবহার করুন। ছেলেরা ক্যাপ পরে বের হোন। বাইরে থেকে এসে টমেটোর রস বা তরমুজের রস মুখে ঘষলে রোদে পোড়া ভাব দূর হয়। এই পরামর্শগুলো দিয়েছেন আয়ুর্বেদ রূপবিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা। তিনি বরফের বাক্সে তরমুজের রস ভরে তা ঠান্ডায় জমিয়ে রাখার বুদ্ধি দিলেন। বাইরে থেকে এসে মুখ ধুয়েই এটি মুখে ঘষা যাবে। ভালো ক্লেনজারের কাজও করবে এটি। সব সময় ত্বক পরিষ্কার রাখতে হবে। একটু পরপর মুখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন। ঘেমে গেলে ত্বকের লোমকূপ খুলে যায়, এতে সহজেই ময়লা আটকে গিয়ে ব্রণ দেখা দেয়। তৈলাক্ত ভাব ও ব্রণ থেকে বাঁচতে এ সময় ত্বকের তেল নিয়ন্ত্রণ করে এমন সব প্রসাধনী ব্যবহার করুন।
গরমে চুল প্রতিদিন শ্যাম্পু করতে হবে। তেল দিয়ে এক ঘণ্টার মধ্যে ধুয়ে ফেলতে পারলে ভালো। ঘেমে, ময়লা জমে অনেক সময় মাথার ত্বকে গোটার মতো দেখা দেয়। ত্বক ভালো রাখতে এ সময় সপ্তাহে কয়েক দিন নিমপাতাসহ সেদ্ধ পানি দিয়ে গোসল করতে পারেন। গোসল শেষ করার আগে চার-পাঁচ মগ নিমপাতা সেদ্ধ পানি গোসলের পানিতে মিশিয়ে নিলেই চলবে।
সাজসজ্জাগ্রীষ্মের এই প্রচণ্ড গরমে কেমন মেকআপ হওয়া উচিত? প্রশ্ন করা হয়েছিল মেকআপশিল্পী বাপন রহমানের কাছে। রোজকার জন্য কাজল, মাসকারা, ম্যাট লিপস্টিক আর কমপ্যাক্ট পাউডারে কাজ সেরে ফেলতে বললেন তিনি। জানিয়েছেন, এই সময় পানিরোধক সব প্রসাধনী ব্যবহার করা উচিত। লিপস্টিক, আইশ্যাডো সবকিছু ম্যাট ও হালকা রঙের হতে হবে। মেকআপের আগে ত্বকের ধরন জেনে নিন। ত্বক বুঝে প্রসাধনী বাছাই করুন।
মুখে পাউডার লাগানোর আগে মুখ ধুয়ে নিন। এবার এক টুকরা বরফ পুরো মুখ আর গলায় ঘষে নিন। এতে লোমকূপ বন্ধ হয়ে যাবে, ঘাম কম হবে। এবার একটি তুলার বলে অ্যাসট্রিজেন্ট  Astringent ভিজিয়ে মুখে-ঘাড়ে বুলিয়ে নিতে পারেন। এটি তেল নিয়ন্ত্রণ করে। এরপর ম্যাট ফাউন্ডেশন বা কমপ্যাক্ট পাউডার হালকা করে লাগিয়ে নিন। প্রয়োজন না হলে ফাউন্ডেশন দেওয়ার দরকার নেই। এ সময় মেকআপের জন্য মিনারেল কমপ্যাক্ট পাউডার ভালো কাজ দেবে। চুল উঁচু করে বেঁধে রাখাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
গরমে খাবারদাবাররান্নাবিদ সিতারা ফিরদৌস বলেন, ‘দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় খাবার খাওয়ার প্রতি সচেতন হলে সব সময় সুস্থ থাকা যায়।’ এই সময় কোন খাবারগুলো খাওয়া ঠিক, কোনগুলো ঠিক নয়, তা জানতে হবে। প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানিজাতীয় খাবার খেতে হবে। টাটকা শরবত, ডাব, শসা, মাঠা, বাঙ্গি, লাচ্ছি, পুদিনাযুক্ত খাবার পেট ঠান্ডা রাখবে। পেট ঠান্ডা রাখবে বেলের শরবতও। আখের শরবত জোগাড় করতে না পারলে আখের গুড় গুলিয়ে শরবত পান করতে পারেন। সবজির মধ্যে ঝিঙে, ধুন্দল, লাউ, উচ্ছে, পাটশাক, শজনে ডাঁটা বেশি পরিমাণে খাবেন। গরু, খাসি খেলে গরমে অস্থির লাগে। শিং, মাগুর, শোল মাছ ও মুরগি খেতে পারেন। রান্নায় কম মসলা দিন। ভাজাপোড়া খাওয়া বাদ দিন। দই-চিড়া, কর্ন ফ্লেকস বা ওটস খেতে পারেন। বাইরে থেকে এসেই ঠান্ডা কিছু খেয়ে বসবেন না। বিশ্রাম না নিয়ে ঠান্ডা খাবার খেলে সর্দি লেগে যাবে। আইস টি বা কোল্ড কফিতেও আরাম পাবেন।
গরমে যেভাবে সুস্থ থাকবেন
দরকার না হলে বাড়ি থেকে বের না হওয়ার পরামর্শ দেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল অনুষদের ডিন অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ। রোদে বের হলে অবশ্যই ছাতা, টুপি, গা ঢাকার জন্য পাতলা কাপড় সঙ্গে রাখতে বলেন তিনি। সূর্যের তাপ সরাসরি ত্বকে না লাগালে ভালো। দীর্ঘক্ষণ রোদে বা গরমে না থাকার চেষ্টা করতে হবে। এ সময় শরীর প্রচুর ঘামে। তাই শরীর থেকে পানি ও সোডিয়াম বের হয়ে যায়। এই ঘাটতি পূরণ করতে রোজ ৩ থেকে ৪ লিটার পানি পান করতে হবে। পানি ও শরবতে লবণ মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। পানিতে স্যালাইন বা গ্লুকোজ মিশিয়ে নিতে পারলে ভালো। তবে ডায়াবেটিসের রোগীরা গ্লুকোজ আর সাধারণ স্যালাইন অবশ্যই এড়িয়ে যাবেন। পানিবাহিত রোগের প্রকোপ এ সময় অনেক বেড়ে যায়। রাস্তার ধারের পানীয় একেবারেই পান করা যাবে না। বিশুদ্ধ পানি খেতে হবে। বডি স্প্রে সরাসরি ত্বকে না লাগিয়ে পোশাকের ওপর লাগানো ভালো। ডিওডরেন্টের বিকল্প হিসেবে ফিটকিরি ব্যবহার করা যেতে পারে। অস্বস্তি বোধ হলে ঠান্ডা পানি দিয়ে দিনে দুবার গোসল করুন।

যে সকল ওষুধ কোম্পানীর লাইসেন্স বাতিল হল – চিনে রাখুন সুস্থ থাকুন-Pharmaceutical company that licenses were canceled - stay healthy Keep in China

যে সকল ওষুধ কোম্পানীর লাইসেন্স বাতিল হল – চিনে রাখুন সুস্থ থাকুন, ২১ তারিখের কালের কন্ঠ পত্রিকা। এই সকল মেডিসিন বাতিলের সাথে সাথে মার্কেট থেকে উঠিয়ে নেয়ার পদক্ষেপ নিলে ভালো হতো..নতুবা কিছুদিন যাওয়ার পরে ..এগুলো আগের মতই চলবে…এ ধারা অব্যাহত থাকা প্রয়োজন… এতে করে দুষ্টরা শিষ্টে পরিণত হবে…
সংসদীয় তদন্ত কমিটির সুপারিশক্রমে পেনিসিলিন ও সেফালোস্পিরিন গ্রুপের 
এন্টিবায়োটিক উৎপাদনের লাইসেন্স বাতিল করা ২২টি কোম্পানি হচ্ছে–
১. অ্যামিকো ফার্মাসিউটিক্যাল, 
২. অ্যাজটেক ফার্মাসিউটিক্যাল, 
৩. বেঙ্গল টেকনো ফার্মা, 
৪. বেনহাম ফার্মাসিউটিক্যাল, 
৫. সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যাল, 
৬. ডিসেন্ট ফার্মা, 
৭. ড. টিআইএম’স ল্যাবরেটরিজ (সাবেক রেমিডি), 
৮. গ্লোবেক্স ফার্মাসিউটিক্যাল, 
৯. গ্রিনল্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যাল, 
১০. ইনোভা ফার্মাসিউটিক্যাল, 
১১. মাকস ড্রাগস, 
১২. মেডিম্যাট ল্যাবরেটরিজ, 
১৩. মডার্ন ফার্মাসিউটিক্যাল, 
১৪. মাইস্টিক ফার্মাসিউটিক্যাল, 
১৫. ন্যাশনাল ল্যাবরেটরিজ, 
১৬. অর্গানিক হেলথ কেয়ার, 
১৭. ওয়েস্টার ফার্মা, 
১৮. প্রিমিয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল, 
১৯. প্রাইম ফার্মাসিউটিক্যাল, 
২০. সীমা ফার্মাসিউটিক্যাল, 
২১. ইউনাইটেড কেমিক্যাল অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যাল ও 
২২. হোয়াইট হর্স ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড।
সব ধরনের এন্টিবায়োটিক ওষুধ উৎপাদনের লাইসেন্স বাতিল করা ১৪টি কোম্পানির মধ্যে রয়েছে –
১. আলকাদ ল্যাবরেটরিজ, 
২. বেলসেন ফার্মাসিউটিক্যাল, 
৩. বেঙ্গল ড্রাগস, 
৪. ব্রিস্টল ফার্মা, 
৫. ক্রিস্টাল ফার্মাসিউটিক্যাল, 
৬. ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যাল, 
৭. মিল্লাত ফার্মাসিউটিক্যাল, 
৮. এমএসটি ফার্মা, 
৯. অরবিট ফার্মাসিউটিক্যাল, 
১০. ফার্মিক ল্যাবরেটরিজ, 
১১. ফনিক্স কেমিক্যাল, 
১২. রাসা ফার্মাসিউটিক্যাল, 
১৩. সেভ ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড ইত্যাদি।
যে ২০টি কোম্পানির মেডিসিন উৎপাদনের লাইসেন্স বাতিল হয়েছে, এতে করে তারা সব ধরনের ঔষধ উৎপাদনের সুযোগ হারালো —
১. এক্সিম ফার্মাসিউটিক্যাল, 
২. এভার্ট ফার্মা, 
৩. বিকল্প ফার্মাসিউটিক্যাল, 
৪. ডলফিন ফার্মাসিউটিক্যাল, 
৫. ড্রাগল্যান্ড, 
৬. গ্লোব ল্যাবরেটরিজ, 
৭. জলফা ল্যাবরেটরিজ, 
৮. কাফিনা ফার্মাসিউটিক্যাল, 
৯. মেডিকো ফার্মাসিউটিক্যাল, 
১০. ন্যাশনাল ড্রাগ, 
১১. নর্থ বেঙ্গল ফার্মাসিউটিক্যাল, 
১২. রিমো কেমিক্যাল,
১৩. রিড ফার্মাসিউটিক্যাল, 
১৪. স্কাইল্যাব ফার্মাসিউটিক্যাল, 
১৫. স্পার্ক ফার্মাসিউটিক্যাল, 
১৬. স্টার ফার্মাসিউটিক্যাল, 
১৭. সুনিপুণ ফার্মাসিউটিক্যাল, 
১৮. টুডে ফার্মাসিউটিক্যাল, 
১৯. ট্রপিক্যাল ফার্মাসিউটিক্যাল ও
২০.ইউনিভার্সেল ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড।
জনসাধারণকে এসব কোম্পানির ঔষধ থেকে সাবধান ও ক্রয় থেকে বিরত থাকার বিনীত অনুরোধ জানানো হচ্ছে।।
‪#‎শেয়ার‬ করে সবাইকে জানিয়ে দিন যেন সবাই সচেতন হয় এবং জীবনহানিকর মেডিসিন চিনতে পারে।।
এদের নাম কোনদিন শুনেছি বলে মনে পড়ে না। কোম্পানি গুলো জড়ো কেমন অচেনা ।এরা মনে হয় গ্রামে আর মফস্বল শহরে মানুষকে ধোঁকা দেয়। গ্রামের রোগীরা কোয়াক ডাক্তারকে দেখিয়ে ভাল না হয়ে যখন আমাদের কাছে আসে, তখন দেখি তাদের কাছে ওষুধের বিশাল প্যাকেট। সব এইসব অখ্যাত কোম্পানীর ওষুধ। কিন্তু দাম রেখেছে ভাল ব্রাণ্ডের দামের সমান। লিবরার নাম নাই কেন, অবাক করার বিষয়। এই কোম্পানীর ইনফিউশন ফ্লুইডে সারা বছরই শ্যাওলা পাওয়া যায়। মনে হয়, শ্যাওলার চাষ করে স্যালাইনের মধ্যে।


চোখ ও ত্বক আজীবন সুস্থ রাখতে চান? জেনে নিন কী খাবেন?-Want to keep eyes and skin healthy life? Know What to eat?

যত দিন বাঁচবেন, সুস্থ চোখ নিয়ে বাঁচবেন বলে ভাবছেন? কিংবা ত্বকের কমনীয়তা কী করে বাড়ানো যায়, সে উপায় খুঁজছেন? চিকিৎসক বা বিউটিশিয়ানের কাছে না ছুটে আজ থেকে নিয়মিত মিষ্টি কুমড়া রাখুন খাদ্যতালিকায়। আপনার চোখ ও ত্বকের যত্নের ভার অনায়াসেই ছেড়ে দিতে পারেন পুষ্টিকর এই সবজির ওপর।
ঘন্ট কিংবা ভাজি, যেভাবেই খান না কেন, মিষ্টি কুমড়ার পুষ্টি উপাদান অক্ষুণ্ন থাকে। পশ্চিমারা এই সবজি দিয়ে মজাদার পাই তৈরি করে। পামকিন পাই বিশ্বজুড়েই সমাদৃত। এই সবজির খোসা থেকে বিচি—সবটাই ভক্ষণযোগ্য। এক কথায় এই সবজির ফেলনা নয় কিছুই।
প্রাকৃতিক পুষ্টি উপাদানের ‘পাওয়ার হাউস’ বলা যেতে পারে মিষ্টি কুমড়াকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত খাদ্যতালিকায় মিষ্টি কুমড়া রাখলে কেবল চোখ ও ত্বক সুস্থ থাকে না, এড়ানো যায় অনেক অসুখ-বিসুখ।
মিষ্টি কুমড়ায় রয়েছে প্রচুর অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও খনিজ লবণ। বিটাক্যারোটিন, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই–এর পাশাপাশি ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, লোহা ও ফসফরাসের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদানেও সমৃদ্ধ এই সবজি।
চোখের যত্নে: রান্না করার পর মিষ্টি কুমড়ার বিটাক্যারোটিন ভিটামিন এ–তে পরিণত হয়। আর ভিটামিন এ চোখের ছানি পড়া ও দৃষ্টিশক্তি হ্রাসের ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। খাদ্যতালিকায় নিয়মিত এ সবজি রাখলে দৃষ্টিশক্তি আরও প্রখর হয়।
ত্বকের যত্নে: ত্বকের সুরক্ষায় মিষ্টি কুমড়ার ভূমিকা অসামান্য। চোখের পাশাপাশি মিষ্টি কুমড়ার বিটাক্যারোটিন ত্বককে আরও মসৃণ ও কমনীয় করে তোলে। মিষ্টি কুমড়ায় ফ্যাটি–অ্যাসিড থাকায় ত্বকে সহজে বলিরেখা বা ভাঁজ পড়ে না। আর ভিটামিন সি থাকায় ত্বক হয় লাবণ্যময়। এতে আলফা-ক্যারোটিন জাতীয় উপাদান শরীরকে অকালে বুড়িয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে।
দাঁত ও হাড়ের যত্নে: মিষ্টি কুমড়ার শাঁসালো অংশে এবং এর বীজ বা দানায় প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম থাকায় এটি হাড় ও দাঁতের ক্ষয়রোধ করে। নিয়মিত মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার অভ্যাস দাঁত ও হাড়কে করবে আরও মজবুত।
ক্যানসার প্রতিরোধে: অ্যান্টি–অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ মিষ্টি কুমড়া ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এ ছাড়া অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট উপাদান কোলেস্টেরলের বৃদ্ধি ঠেকায়। হৃৎপিণ্ডের ধমনির দেয়ালে চর্বির স্তর জমতে বাধা দেয়। ফলে মিষ্টি কুমড়া নিয়মিত খেলে হৃদ্রোগও প্রতিরোধ করা যায়।
সর্দি-কাশি প্রতিরোধে: মিষ্টি কুমড়ার ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। সর্দি-কাশি ও ঠান্ডা লাগা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
হজমশক্তি বৃদ্ধি: মিষ্টি কুমড়ায় প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকায় তা সহজেই হজম হয়। হজমশক্তি বৃদ্ধি ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে মিষ্টি কুমড়ার জুড়ি নেই।
ওজন কমাতে: মিষ্টি কুমড়ায় কোনো সম্পৃক্ত চর্বি বা কোলেস্টেরল নেই এবং এতে ক্যালরির মাত্রাটাও সামান্য। এতে রয়েছে পুষ্টিকর আঁশ। তাই এই সবজি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে ও ওজন কমাতে বিশেষভাবে সহায়তা করে।
লেখক: প্রধান পুষ্টি কর্মকর্তা
চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল


Gastric Problem Solve in Bangla – গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধান|| হারবাল সল্যুশন

দীর্ঘসময় যাবত খাবারের অনিয়ম এবং অতিরিক্ত তৈলাক্ত ও ভাজাপোড়া খাবারের কারণে অনেককেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় পড়তে দেখা যায়।
যারা এই সমস্যায় ভোগেন তাদের খাবারে সামান্য একটু অনিয়ম হলেই শুরু হয়ে যায় গ্যাস্ট্রিকের মারাত্মক ব্যথা। অনেক সময় অতিরিক্ত অনিয়মে এই সাধারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাই সৃষ্টি করে আলসার। তাই শুরুতেই সতর্ক হওয়া জরুরী। আজ জেনে নিন গ্যাস্ট্রিক সমস্যার চটজলদি দারুণ কিছু প্রাকৃতিক সমাধান। সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহীন এই সমাধানগুলো দূর করবে সাধারন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা।
গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটির সমস্যা আমাদের দেশে খুবই স্বাভাবিক ব্যপার। অনেককে বছরের প্রায় সময়ই ভূগতে হয় এ সমস্যায়। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে এর প্রতিকার হিসাবে পাওয়া যায় অনেক নামি দামি ওষুধ। কিন্তু আমাদের হাতের কাছের বিভিন্ন প্রকৃতিক জিনিস দিয়ে যদি করা যায় এর নিরাময়, তাহলে বাড়তি টাকা খরচ করার কি দরকার।
পেটে গ্যাসের সমস্যা নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। এ সমস্যায় যারা ভুগেন কেবল তারাই বোঝেন এটি কতো যন্ত্রণার। একটু ভাজাপোড়া অথবা দাওয়াত, পার্টিতে মসলাযু্ক্ত খাবার খেলে তো শুরু হয়ে যায় অস্বস্তিকর গ্যাসের সমস্যা। ফাস্ট ফুড, ব্যস্ত জীবনযাত্রার যুগে গ্যাস, পেটের অসুখ এখন ঘরোয়া রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যে কোনও বাসায় গেলেই গ্যাস্ট্রিকের ১ পাতা ওষুধ অবশ্যই পাওয়া যায়। তবে কী গাদা গাদা গ্যাসের ওষুধে এ সমস্যা দূর হয়!
কিন্তু ঘরোয় কিছু উপায় আছে যেগুলি প্রয়োগ করলে গ্যাস, বুক জ্বালা থেকে সহজেই বাঁচা যায়। আসুন এরকম কিছু উপাদানের কথা জেনে নিই।
১) শসা: শসা পেট ঠাণ্ডা রাখতে অনেক বেশি কার্যকরী খাদ্য। এতে রয়েছে ফ্লেভানয়েড ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা পেটে গ্যাসের উদ্রেক কমায়।
২) দই: দই আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এতে করে দ্রুত খাবার হজম হয়, ফলে পেটে গ্যাস হওয়ার ঝামেলা দূর হয়।
৩) পেঁপে: পেঁপেতে রয়েছে পাপায়া নামক এনজাইম যা হজমশক্তি বাড়ায়। নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করলেও গ্যাসের সমস্যা কমে।
৪) কলা ও কমলা: কলা ও কমলা পাকস্থলীর অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করতে সহায়তা করে। এতে করে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও কলার স্যলুবল ফাইবারের কারণে কলা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষমতা রাখে। সারাদিনে অন্তত দুটো কলা খান। পেট পরিষ্কার রাখতে কলার জুড়ি মেলা ভার।
৫) আদা: আদা সবচাইতে কার্যকরী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান সমৃদ্ধ খাবার। পেট ফাঁপা এবং পেটে গ্যাস হলে আদা কুচি করে লবণ দিয়ে কাঁচা খান, দেখবেন গ্যাসের সমস্যা সমাধান হবে।
৬) ঠান্ডা দুধ: পাকস্থলির গ্যাসট্রিক অ্যাসিডকে নিয়ন্ত্রণ করে অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি দেয় ঠান্ডা দুধ। এক গ্লাস ঠান্ডা দুধ পান করলে অ্যাসিডি দূরে থাকে।
৭) দারুচিনি: হজমের জন্য খুবই ভাল। এক গ্লাস জলে আধ চামচ দারুচিনির গুঁড়ো দিয়ে ফুটিয়ে দিনে ২ থেকে ৩ বার খেলে গ্যাস দূরে থাকবে।
৮) জিরা: জিরা পেটের গ্যাস, বমি, পায়খানা, রক্তবিকার প্রভৃতিতে অত্যন্ত ফলপ্রদ। জ্বর হলে ৫০ গ্রাম জিরা আখের গুড়ের মধ্যে ভালো করে মিশিয়ে ১০ গ্রাম করে পাঁচটি বড়ি তৈরি করতে হবে। দিনে তিনবার এর একটি করে বড়ি খেলে ঘাম দিয়ে জ্বর সেরে যাবে।
৯) লবঙ্গ: ২/৩টি লবঙ্গ মুখে দিয়ে চুষলে একদিকে বুক জ্বালা, বমিবমিভাব, গ্যাস দূর হয়। সঙ্গে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়।
১০) এলাচ: লবঙ্গের মত এলাচ গুঁড়ো খেলে অম্বল দূরে থাকে।
১১) পুদিনা পাতার জল: এক কাপ জলে ৫টা পুদিনা পাতা দিয়ে ফুটিয়ে খান। পেট ফাঁপা, বমিভাব দূরে রাখতে এর বিকল্প নেই।
১২) আমড়া: টুকরো করে রোদে দিয়ে খান কাজে দেবে। পেটে গ্যাস ও বদহজমজনিত সমস্যা সমাধানে আদা খুব উপকারী। খাবারে আদা যোগ করে বা কিছু পরিমাণ
১৩) আদা: আদা চিবিয়ে রসটুকু গ্রহণ করলে পেটে গ্যাস প্রতিরোধ করা যায়। আদা থেতো করে খান দখবেন অম্বল পালিয়েছে।
১৪) মৌরির জল-মৌরি ভিজিয়ে সেই জল খেলে গ্যাস থাকে।

ত্বকের রঙ ফর্সা করার প্রাকৃতিক উপায়-Natural way to lighten skin color

অনেকেই নিজের ত্বকের রঙ একটু ফর্সা করার আশায় স্কিন হোয়াইটেনিং ক্রিম (Skin Whitening Cream) ও অন্যান্য প্রোডাক্টের পেছনে ছুটে থাকেন। কিন্তু এইসকল কেমিক্যাল সমৃদ্ধ জিনিস আপনার জন্য কতটা উপকারী একবারও ভেবে দেখিনা। প্রাচীনকালে কিন্তু এই সকল কেমিক্যাল সমৃদ্ধ জিনিস পাওয়া যেতো না। প্রাচীনকালের মানুষেরা প্রাকৃতিক উপাদানের উপরেই ভরসা করতেন। তাই ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এবং একই সাথে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে নিতে ব্যবহার করুন প্রাকৃতিক উপাদান। (Best natural skin care products)
যদিও মানুষের বাইরের রূপ নয়,ভেতরের সৌন্দর্যই আসল।ত্বকের রঙ দিয়ে মানুষ এবং সৌন্দর্য বিবেচনা একেবারেই অনুচিত। কিন্তু আমাদের সমাজে যে যত দামিদামী বুলি আওড়াই না কেন কাজের বেলায় তার উল্টোটাই হয়।কালো মেয়ে বান্ধুবী হিসেবে ভাল লাগলেও বউ করার জন্য উজ্জল গায়ের রংয়ের মেয়ের পেছনেই ছুটি।এই কাজটি হরহামেশাই হয়ে থাকে। তাই বলা হয়ে থাকে সুন্দর মুখের জয় সর্বত্র।
আজকে জেনে নিন, ত্বকের রঙ ফর্সা করার খুবই সহজ এবং দারুণ কার্যকরী ২ টি প্রাকৃতিক উপায়।

ত্বকের রঙ ফর্সা করার প্রাকৃতিক উপায়

দইয়ের ব্যবহার
দইয়ে রয়েছে ল্যাকটিক এসিড (Lactic Acid), যা খুব ভালো ব্লিচিং (Bleaching) উপাদান। দই ব্যবহারের ফলে ত্বক ব্লিচ হয় যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে কোনো ধরণের কেমিক্যাল ছাড়াই। ত্বকের জন্য টকদইয়ের ব্যবহার অনেক বেশি কার্যকরী।
* প্রথমে ২-৩ টেবিল চামচ টকদই নিয়ে খুব ভালো করে ফেটিয়ে নিন।
* এরপর টকদই মুখের ত্বক, ঘাড়, গলায় ভালো করে লাগিয়ে নিন। চাইলে হাত পায়েও লাগিয়ে নিতে পারেন।
* এবারে শুধুমাত্র ৫ মিনিট রাখুন এই দই ত্বকের উপর। এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে ত্বক ভালো করে ধুয়ে নিন।
* সপ্তাহে ৩ দিন অর্থাৎ ১ দিন পরপর এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে পারেন। ভালো ফলাফল পাবেন।
* ত্বকের উজ্জ্বলতার পাশাপাশি বয়সের ছাপও প্রতিরোধ করবে দইয়ের ব্যবহার।
কমলা লেবুর ব্যবহার
কমলা লেবুও খুব ভালো ব্লিচিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। এছাড়াও কমলা লেবুর ভিটামিন সি (Vitamin C) ত্বকের উজ্জ্বলতা ভেতর থেকেই বাড়াতে সহায়তা করে।
* কমলার কোয়া খুলে শুধুমাত্র কমলার পালপ নিন। ২ টেবিল চামচ কমলার পালপের সাথে ১ চিমটি হলুদ মিশিয়ে নিন। কাঁচা হলুদ বাটা হলে সবচাইতে ভালো হয়।
* এরপর এই মিশ্রণটি মুখের ত্বকে লাগিয়ে ঘুমুতে চলে যান। কষ্ট হলেও এই পদ্ধতিটি অনেক বেশি কার্যকরী।
* পরের দিন সকালে ভালো করে মুখ ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে মাত্র ১ দিন ব্যবহার করুন এই পদ্ধতিটি।