Click This Advertisement

Friday, March 10, 2017

পিরিয়ডের ব্যথা থেকে বাঁচতে

পিরিয়ডের ব্যথা থেকে বাঁচতে

পিরিয়ডের ব্যথা থেকে বাঁচতে_httphealthbdtips2017.blogspot.com
মাসের বিশেষ সময়ের কিছুদিন আগে ও ওই সময়ের শুরুর দিনগুলো পেট ও পিঠ ব্যথায় নাজেহাল হতে হয় অনেককেই। তাই জানা থাকা চাই নিস্তার পাওয়ার কিছু উপায়।
স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে পিরিয়ডের কারণে হওয়া পেট ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু ঘরোয়া উপায় তুলে ধরা হয়। তাই ব্যথা হলেই ব্যথানাশক ওষুধ না খেয়ে এমন ঘরোয়া সমাধানগুলো অনুসরণ করা বেশি উপকারী। এতে স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি হওয়ারও ঝুঁকি থাকে না।
গরম ভাপ: পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্যথা হলে ‘হট ওয়াটার ব্যাগ’য়ে গরম পানি ভরে তলপেটে চেপে রাখা যেতে পারে। তবে খেয়াল রাখতে হবে পানির তাপমাত্রা যেন সহনীয় হয়। গরম ভাপ দেওয়ার ফলে ব্যথা কিছুটা কমে আসবে। কারণ গরম ভাপ ইউট্রাসের পেশিগুলো শিথিল করে ব্যথা কমাতে সহায়তা করে।
আদা: ব্যথা কমাতে আদা চা পান করা বেশ উপকারী। নিজের জন্য বেশি পরিমাণে আদা দিয়ে ক্যামোমাইল চা তৈরি করে পান করতে পারেন। আদা প্রোস্টাগ্লান্ডিনের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এবং ক্যামোমাইল ব্যথা উপশমে সহায়ক। ব্যথানাশক হিসেবে এই চা বেশ উপযোগী।
মৌরি: এই দানাদার মসলাতে রয়েছে ‘অ্যান্টিসপাসমডিক’ এবং ‘অ্যান্টিইনফ্লামাটরি’ উপাদান, যা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। ব্যথা বাড়লেই অল্প করে মুখে দিয়ে চাবিয়ে নিতে পারেন অথবা পানিতে ফুটিয়ে অল্প করে চায়ের মতো পান করলেও উপকার পাওয়া যায়।
দারুচিনি: পিরিয়ডের সময় জমাট বাঁধা রক্তপাতের কারণে ব্যথা ও অস্বস্তি বৃদ্ধি পায়। দারুচিনিতে রয়েছে আঁশ, ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ম্যাগনেসিয়াম। খানিকটা পানিতে আধা চা-চামচ দারুচিনি গুলে রেখে দিন। কিছুক্ষণ পর পর অল্প করে পান করতে হবে।
এড়িয়ে চলুন কফি: পিরিয়ড চলাকালে উষ্ণ পাণীয় পান করা উপকারী হলেও কফির ক্ষেত্রে এটি ব্যতিক্রম। শুধু কফি নয় ক্যাফেইন সমৃদ্ধ যে কোনো পানীয়ই এই সময় এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ ক্যাফেইন রক্ত চলাচলে ব্যঘাত ঘটায়। ফলে ব্যথা বৃদ্ধি পেতে পারে।
অর্গাজম: পিরিয়ড চলাকালে শারীরিক মিলন নিয়ে দ্বিধায় থাকেন বেশিরভাগ নারী। কিন্তু এক গবেষণায় দেখা গেছে অর্গাজম পিরিয়ডের ব্যথা কমিয়ে আনতে সহায়ক। কারণ এতে ভালোলাগার অনুভূতি তৈরি হবে এবং ইউট্রাসে রক্তচলাচলও বৃদ্ধি পাবে। এতে ব্যথা কমে আসবে

Saturday, December 17, 2016

জেনে নিন কেন মেয়েরা তাদের নগ্ন ছবি পাঠায় তার Boyfriend এর কাছে

ধরুন, আপনার কিশোরী মেয়ে স্কুল থেকে ফিরে নিজের ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দিল, আপনি ভাবলেন, সে হয়তো তার ক্লাসের পড়া তৈরি করছে। কিন্তু সব সময়ই তা হয় না। কারণ আপনার ভাবনার বাইরেও অনেক কিছু ঘটে যায়।

জেনে নিন কেন মেয়েরা তাদের নগ্ন ছবি পাঠায় তার Boyfriend এর কাছে

১৫ বছরের কিশোরী বেথ হোয়াইট। তাঁর মা একটি অফিসের ম্যানেজার হিসেবে কাজ করেন। স্কুল থেকে যখন বেথ বাড়ি ফিরে নিজের ঘরের দরজা বন্ধ করে, তখন কিন্তু সে তার ক্লাসের বই নিয়ে বসে না। মায়ের অগোচরে নিজের ঘরের আলমারির আয়নায় সে তখন নিজের ছবি তোলে। তবে সেসব ছবি একেবারে সাধারণ নয়। কারণ স্কুল ড্রেস বদলে, অন্তর্বাস খুলে শুধু নিজের নগ্ন দেহের ছবি তোলে বেথ।
ছবি তোলা শেষ। এবার আসে ছবি সম্পাদনার পালা। সবচেয়ে আকর্ষণীয় ছবিটি সম্পাদনায় লেগে পড়ে বেথ। শরীর থেকে অনাকাক্সিক্ষত দাগ, ভাজ দূর করে ফেলা হয়। তারপর আসে পুরো ঘটনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এবার ছবি থেকে মাথা কেটে বাদ দেওয়া হয়। সেইসাথে বাদ দেওয়া হয় শনাক্তকারী যেকোনো বৈশিষ্ট্যও। এবার আসে মূল কাজ। ছবিটি বেথ পাঠিয়ে দেয় তারই স্কুলের এক কিশোরের কাছে। কারণ এর আগের দিনই ছেলেটির কাছ থেকেও একই ধরনের ছবি পেয়েছিল বেথ।
এবার ছেলেটির কাছ থেকে উত্তর আসে। ছবির উত্তরে ছেলেটি এসএমএস পাঠায়, ‘হট, এর চেয়ে বেশি কখন দেখতে পাব?’
ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদনে এভাবেই বর্ণনা করা হয়েছে একটি কিশোরীর বিশেষ ছবি ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা।
এভাবেই কিশোর প্রেম আর স্মার্টফোনের জগতে প্রবেশ হয় বেথের মতো কিশোরীদের। যদিও ওই ছেলেটির সাথে মাত্র কয়েক সপ্তাহ ধরেই প্রেমের বা ভালোলাগার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে বেথের। তবে এরই মধ্যে তারা দুজনেই দুজনের নগ্ন ছবি আদান প্রদান শুরু করেছে।
বেশ উচ্চাভিলাষী এবং মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্য। একটি ভালোবাসাপূর্ণ পরিবারে সে বড় হয়েছে। তবু তার আচরণে এমন পরিবর্তন এসেছে। তাই এই বয়সী সন্তানদের মা-বাবাদের উচিত এখনই সচেতন হওয়া।
যদি আপনার একটি কিশোর সন্তান থাকে, তারাও এমন করতে পারে। বিশ্বাস হচ্ছে না? শুধু এসব কারণেই যুক্তরাজ্যের ইটন কলেজ কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের মোবাইলে ফটো শেয়ারিং অ্যাপ যেমন স্ন্যাপচ্যাট ব্যবহার নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। কারণ এসব অ্যাপ ব্যবহার করেই গোপন ছবি আদান প্রদান করা হচ্ছিল।
তবে এসব ছবি আদান প্রদানের জন্য স্ন্যাপচ্যাট সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাপ বা মাধ্যম। এর মাধ্যমে ছবি বা ভিডিও একজন আরেকজনের সাথে শেয়ার করতে পারে। এই অ্যাপের সবচেয়ে সুবিধা হলো ছবি পাঠানোর ১০ সেকেন্ডের মধ্যে তা প্রাপকের ফোন থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যায়। ফলে শিক্ষক বা অভিভাবকের কাছে ধরা পড়তে হয় না।
ব্রিস্টলের বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ১৩ থেকে ১৭ বছর বয়সী বেশির ভাগ কিশোরীই জানিয়েছে যে তারা নিজেদের এই ধরনের ছবি কাউকে না কাউকে পাঠিয়েছে। এদের মধ্যে আবার অনেককেই ফিরতি মেসেজে একই ধরনের ছবি পাঠানো হয়েছে। আবার প্রতি চারজনে একজন কিশোরী বলছে, নিজেদের নগ্ন বা বিশেষ ভঙ্গির ছবি পাঠাতে তাদের বাধ্য করা হয়েছে।
এদিকে যুক্তরাজ্যের আইন অনুযায়ী ১৮ বছরের কম কোনো মানুষের নগ্ন ছবি আদান প্রদান করা দ-নীয় অপরাধ। একে শিশুর বিরুদ্ধে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। এই ধরনের ছবি প্রেরকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে পুলিশ।
বেথের বয়স এখন ১৭। সে বৃহত্তর ম্যানচেস্টারের স্টকপোর্টের বাস করে। নৃত্য ও অভিনয় শিল্পের ওপর লেখাপড়া নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে বেথ। নিজের জীবনের যৌন বিকৃত অধ্যায়ের কথা স্বীকার করে সে জানায়, এখন সে বড় হয়েছে। সবকিছুই বুঝতে শিখেছে।
তবে জীবনের ওই অধ্যায়টা বেথকে প্রেম, পুরুষসঙ্গী এবং ভালোবাসার বিষয়ে একটি বিকৃত ধারণা দিয়ে গেছে। এখন সে মনে করে, ওই সময়টার জন্য শৈশবের একটা সুন্দর সময় তার কাছ থেকে দূরে চলে গেছে।
নিজের জীবনের সেই সময়টার কথা বর্ণনা করতে গিয়ে বেথ বলে, ‘এটা সে সময় শুরু হয়েছিল যখন একটা ছেলে তার গোপন অঙ্গের ছবি তুলে আমাকে পাঠিয়েছিল। আমি খুব একটা অবাক হইনি। কারণ এর আগে যখন আমার বয়স ১৪ বছর ছিল তখন একজন অপরিচিত মানুষ আমাকে এ রকম একটা ছবি পাঠিয়েছিল। 
আর ওই ছেলে যখন আমাকে ছবি পাঠায় তখন আমি ১৫, আর আমার ক্লাসের অনেক মেয়ের কাছেই স্ন্যাপচ্যাটে ওই রকম ছবি আসত। ছেলেটি বেশ কয়েকবার আমাকেও এই ধরনের ছবি পাঠাতে অনুরোধ করে। কয়েক সপ্তাহ পর আমিও আমার গোপন অঙ্গের ছবি তুলে ছেলেটিকে পাঠাই। কারণ আমি চাইনি যে সে আমার ওপর থেকে আগ্রহ হারিয়ে ফেলুক এবং অন্য কোনো মেয়ের কাছে ছবি দেখার আগ্রহ প্রকাশ করুক।’
বেথ আরো বলে, ‘সে আমার কাছে আরো বেশি ছবি দেখানোর অনুরোধ করতে থাকে। কিন্তু আমি পাঠাইনি। কারণ দেখেছি যে, এই ধরনের ছবি পাঠানো মেয়েদের বেশ্যা বলে গালি দেওয়া হতো। কিন্তু এর পরই আমি বুঝতে পারলাম যে তাকে ছবি পাঠানোর বিষয়টি সে তার বন্ধুদের বলেছে। আরো বিস্তারিত ছবি না পাঠানোয় তার বন্ধুরা আমাকে নির্জীব বলে ক্ষ্যাপাতে শুরু করল। তখন আমার ভীষণ রাগ হচ্ছিল এই ভেবে যে আমি জিততে পারলাম না, হেরে গেলাম।’
সাধারণত প্রশংসা পাওয়ার জন্যই মেয়েরা এই ধরনের ছবি পাঠায়। তাকে কেমন দেখাচ্ছে সেটা জানতেই ছেলেদের হাতে তুলে দেয় নিজের বিশেষ ধরনের ছবি। এই প্রসঙ্গে স্মৃতিচারণা করে বেথ বলে, ‘আমি এমন একটা মেয়ের কথা জানি, যে নিজেও জানত না যে তার ছবি অন্যদের কাছেও শেয়ার করা হচ্ছে। অথচ একটি পার্টিতে কিছু ছেলেকে ওই মেয়ের ছবি নিয়ে আলোচনা করতে শুনেছি। তারা বলছিল যে মেয়েটির বুকের গঠন সুন্দর নয়। তাদের দেখে মনে হচ্ছিল তারা যেন কোনো পর্ন ছবি দেখছে। এগুলো শুনতে ভীষণ খারাপ লাগছিল। এটা এমন এক সময় যখন আপনি কোন পোশাক পরেছেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। বরং গৎবাঁধা ধারণার বড় বুকের অধিকারী হতে হবে আপনাকে। আর সেটা যদি না থাকে তাহলে আপনাকে হেয় করা হবে।’
আর এসব ঘটনা ঘটে শিক্ষক এবং অভিভাবকদের নাকের নিচেই। কারণ এগুলো এমন কথা যা কিশোর-কিশোরীরা কাউকে বলতে পারে না।
তবে এখানে এটা বলতে হয় যে, বেথ অনেক বুদ্ধিমতী ছিল। সেই কারণে যৌন বিকৃতির এই খেলায় তাকে খুব বেশি হেয় প্রতিপন্ন হতে হয়নি। সে সহজেই ধরে ফেলেছিল খেলার নিয়মকানুন। তাই সুকৌশলে ওই ছেলেটির ছবি নিজের ফোনে সংরক্ষণ করে রেখেছিল বেথ। ফলে বেথের ছবি কোনো পাবলিক ফোরামে শেয়ার করতে পারেনি ছেলেটি। কারণ সেটা করলে তার নিজের ছবিও ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা ছিল।
অনেক ছেলেই এভাবে ছবি আদান-প্রদান করে যৌনাকাঙ্খা পূরণকে ডেটিংয়ের চাইতে নিরাপদ বলে মনে করে।
২১ বছর বয়সী অভিনেতা জ্যাক ল্যান্ড। তিনি জানান, ১৫ বছর বয়সে নারীর শরীর সম্পর্কে জানার সুযোগ হয় তাঁর। ১৬ বছরের কম বয়সী পাঁচজন মেয়ের কাছ থেকে অন্তত ১০০ ছবি পান তিনি। এদের মধ্যে মাত্র একজনের সঙ্গেই তার ভালো সম্পর্ক ছিল। জ্যাক বলেন, ‘স্ন্যাপচ্যাটে পাঠানো এসব ছবির স্থায়িত্বকাল ছিল মাত্র দুই থেকে ১০ সেকেন্ড। ফলে কোনো ম্যাসেজ লিখে পাঠানোর চাইতে ছবি পাঠানোটাই সবচেয়ে নিরাপদ ছিল।’
জ্যাকের স্কুলের সময়কার ৬০ শতাংশ ছেলের কাছেই এ রকম ছবি আসত বা তারা নিজেরাও এ রকম ছবি পাঠাত। কিন্তু বিষয়টি কখনোই বড়দের নজরে আসেনি। সাধারণত প্রথম দিকে আয়নার সামনে ছবি নিজের নগ্ন বা আকর্ষণীয় ছবি তুলে পাঠানো হতো। এর পরের ধাপে পাঠানো হতো শুয়ে বিশেষ ভঙ্গির ছবি। জ্যাক জানান, সেই সময় মেয়েরা বিভিন্ন পর্ন ছবি থেকে ছবি তোলার অঙ্গভঙ্গি শিখত। জ্যাক বলেন, একটা সময় ছিল যখন একজন ছেলে কোনো বুকের ছবি দেখেই সন্তুষ্ট থাকত। তবে এখন সেই দিন আর নেই।
তবে সেই সব সময়ের জন্য এখন দুঃখ প্রকাশ করেন জ্যাক। তিনি বলেন, আমি এখন দুঃখ পাই। কারণ ওই সময়গুলো আমার জীবনকে আরো জটিল করেছে। সেই সময় আমার উচিত ছিল লেখাপড়ার দিকে মনোযোগ দেওয়া। কিন্তু তা না করে আমি ক্রমাগত ছবি আদান প্রদান করে গেছি। তবে এখন আমি বড় হয়েছি। এখন কোনো মেয়েকে ওই রকম ছবি পাঠাতে বলার চাইতে তাকে কাছ থেকে জানতে বেশি আগ্রহী হবো আমি।’
সম্পর্কের ঠিক কোন পর্যায়ে এই ধরনের ছবি পাঠানো যেতে পারে সে সম্পর্কে উত্তর লন্ডনের এ-লেভেলের শিক্ষার্থী ফ্লো থমসন ডেইলি মেইলকে বলে, সাধারণত দুজন ছেলেমেয়ের সম্পর্ক আরেকটি পর্যায়ে উন্নীত হওয়ার আগে এই ধরনের ছবি চাওয়া হয়। একজন মেয়ে চায় অন্য কেউ দেখার আগে তার বিশেষ ছবি যেন হতে যাওয়া প্রেমিক দেখতে পায়। তবে সেই ছবিটাই পুরোপুরি সত্য নয়। কারণ, ছবি পাঠানোর আগে সম্পাদনা করে নিজের শরীরের খুঁতগুলো ঢেকে দেয় মেয়েরা।
ইন্টারনেট ওয়াচ ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিদিন বিপুল ছবি শেয়ার ও সংরক্ষণ করা হয়। এর মধ্যে ১৫ বছরের কম বয়সীদের ছবি রয়েছে সাত গুণ। উদ্বেগজনক বিষয় হলো, ২০১৫ সালে অপ্রাপ্তবয়স্কদের ৬০ হাজারের বেশি ছবি ইন্টারনেট থেকে মুছে দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া এখনকার দিনে খুব অল্প বয়সেই শিশু-কিশোরদের হাতে উন্নতমানের মোবাইল ফোন উঠে আসছে। ফলে এই ধরনের যৌনবিকৃত ঘটনাও ঘটছে অহরহ।
একটি গবেষণায় বলা হচ্ছে, ১০ থেকে ১৩ বছর বয়সী শিশু-কিশোররা এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে রয়েছে। কারণ কীভাবে নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবহার করতে হবে তা জানার আগেই তাদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে দারুণ সব ফিচারওয়ালা ফোন। এর মাধ্যমে সহজেই তারা অনলাইনে সহজলভ্য পর্নছবি ও অন্যান্য যৌন সংক্রান্ত বিষয় জেনে যাচ্ছে। ফলে খুব ছোট শিশুও যৌনতা সম্পর্কে ধারণা পেয়ে যাচ্ছে।
ফিরে আসি বেথের প্রসঙ্গে। তার ৪২ বছর বয়সী মা যখন তার মেয়ের এই অভ্যাসের কথা জানতে পারেন তখন রীতিমতো তাঁর মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। তাদের মধ্যে পুরো এক প্রজন্মের ব্যবধান রয়েছে। তিনি বলেন, ওরা এখন আর শিশু নেই। এই অবস্থা এখন সবখানেই।
তবে আশার কথা হলো বেথের মতো ছেলেমেয়েরা অনেকেই একটা সময় পর তাদের ভুল বুঝতে পারে। এসব বিষয়কে কীভাবে না বলতে হয় সেটা তারা শিখে নেয়। এভাবে আধুনিক হওয়ার চাইতে প্রয়োজনে পুরোনো ধ্যান-ধারণার ছেলেদের সঙ্গে মিশতে রাজি হয় মেয়েরা।
তাই এমন সমস্যার মুখোমুখি হওয়া মেয়েদের জন্য বেথের পরামর্শ হলো, ‘যদি কোনো ছেলে তোমাকে এই ধরনের ছবি পাঠাতে বলে, আর বলে যে এটা সবাই করে তাহলে তাকে সরাসরি বলে দিও, অনেকেই করতে পারে কিন্তু তুমি করো না। তাদের বলে দিও, নিজের প্রতি তোমার ভীষণ সম্মান। তা তুমি নষ্ট করতে চাও না।’

আরো অনেকে খুজেছে

     ব্রা ছবি; স্তন এর ছবি; চুদা ছবি;মোটা মানুষের পটু; বাংগালী মেয়ের পাছা; labels health bangla; সবথেকে বড স্তন এর বৌদি কম; bangla news helte; bangal sax tips com; বাংলা নগ্ন ছবি; বেঙ্গালি মেয়ের নগ্ন ছবি; ব্রার ছবি; বাংলাদেশ এর যে কোনো মেয়ের দুধের কিছু ছবি; বড় স্তনের কিশোরির নগ্ন ছবি; হট নগ্ন ছবি; মহিলা হট ফটো; মেয়েদের গুদে ময়লা ছবি সহ; মেয়েদের দুদের সাত জানতে; মেয়েদের দুধের ছবি বা নেংটো ছবি; মাগীদের কাচুলি স্তন ও পুটকি উলঙ্গ ছবি।; স্তন ছবি; স্তন ফটো; স্তনের ছবি; বাংলা হট ফটো; বাংলা বাদ মহিলা ছবি; bangla health katha; condom baboharer niom; mota howar upay; power barano r jonnyo food; www teeth pain bengali com; গর্ভবতী মহিলাদের উলঙ্গ বড় স্তনের ছবি; নগন নারী; নগ্ন স্তন ছবি; নারী দেহের গরম ছবি; নারীদের নগ্ন দুধের চিত্র; নারীর উলঙ্গ স্তন ফটো; নারীর নগ্ন স্তনের ছবি; বাংলা ছবি বা সেক্স হট; বাংলা পটু;

রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বেশি? – গেঁটে বাত নাতো?

রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়তি দেখে অনেকেই দুশ্চিন্তায় খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেন। আবার কেউ ভাবেন, শরীর ও হাড়ে ব্যথার কারণ এই ইউরিক অ্যাসিড। এ সমস্যার জন্য বাতরোগ হয় বলেও ধারণা আছে অনেকের। আসলে ইউরিক অ্যাসিড সম্পর্কে আমাদের অনেক ভ্রান্ত ধারণা আছে। সঠিক তথ্য কী, চলুন জেনে নিই...
ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে কেন?
রক্তের ইউরিক অ্যাসিডের তিন ভাগের এক ভাগ আসে খাবার থেকে, দুই ভাগ দেহের পিউরিন নামের পদার্থ ভেঙে তৈরি হয়। যদি কোনো কারণে এই ইউরিক অ্যাসিড তৈরির প্রক্রিয়ায় গোলমাল হয় বা কিডনি দিয়ে কম বের হয়, রক্তে এর মাত্রা বেড়ে যায়।
ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে কী হবে?
দুই-তৃতীয়াংশ মানুষের ক্ষেত্রে এই বাড়তি ইউরিক অ্যাসিড শরীরের কোনো ক্ষতি করে না। তাই দুশ্চিন্তার কারণ নেই। কখনো বাড়তি ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টাল তৈরি করে গিরায় প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে। তখন ওই গিরায় তীব্র ব্যথা করে, লাল হয়ে ফুলে যায়। একে তখন গাউট বা গেঁটে বাত বলে। এটা কিডনিতে পাথরও তৈরি করতে পারে। শুরুতে গাউটে একটি মাত্র গিরা (বিশেষ করে, পায়ের বুড়ো আঙুল) আক্রান্ত হয়। একবার এই তীব্র আক্রমণের পর অনেক দিন আর কোনো (দ্বিতীয় দফায়) আক্রমণ হয় না।
কী কী খাওয়া নিষেধ?
অনেকে মাছ-মাংস, ডাল, বীজ, কিছু সবজি পুরোপুরি ছেড়ে দেন। আসলে খাবারে তেমন কোনো নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন নেই। অতিরিক্ত পিউরিনযুক্ত খাবার, যেমন লাল মাংস, কলিজা, লাল মদ, সামুদ্রিক মাছ কম খেতে হবে।
ওষুধ
কখন খাবেন?
উপসর্গ না থাকলে কেবল বাড়তি ইউরিক অ্যাসিডের জন্য কোনো ওষুধের প্রয়োজন নেই। নারীদের ১৩ ও পুরুষদের ১১ মিলিগ্রাম/লিটারের বেশি ইউরিক অ্যাসিড থাকলে চিকিৎসা নিতে হবে। এ ছাড়া বছরে একাধিকবার গাউটের আক্রমণ, কিডনিতে পাথর, গিরা নষ্ট হওয়া, কিডনির অকার্যকারিতার চিকিৎসা লাগবে। সাময়িক নয়, সাধারণত সারা জীবনই চিকিৎসা নিতে হয়। তাই নিশ্চিত না হয়ে ওষুধ শুরু করবেন না।
ডা. রওশন আরা
মেডিসিন ও বাতরোগ বিশেষজ্ঞ

Monday, December 12, 2016

এই ২টি পানীয় পেটের মেদ কমাবে মাত্র ১৫ দিনে

রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আপনি কি পান করেন? সাধারণত বেশির ভাগ মানুষ দুধ পান করে থাকেন। আবার কিছু মানুষ চা পান করেন। এমন কিছু পানীয় আছে যা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করলে আপনার পেটের মেদ কমিয়ে দিবে অনেকখানি। পেটের মেদ নিয়ে আমাদের চিন্তার শেষ নেই। ডায়েট, ব্যায়াম কত কিছুই না করা হয়ে থাকে পেটের মেদ কমানোর জন্য। নিয়মিত এই পানীয় পান করার ফলে দ্রুত পেটের মেদ কমে যাবে। এই পানীয়গুলো পেটের মেদ কমানোর পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিকস, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে করে থাকে। ১। শসা, আদা, লেবুর ডিটক্স
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আপনি কি পান করেন? সাধারণত বেশির ভাগ মানুষ দুধ পান করে থাকেন। আবার কিছু মানুষ চা পান করেন। এমন কিছু পানীয় আছে যা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করলে আপনার পেটের মেদ কমিয়ে দিবে অনেকখানি। পেটের মেদ নিয়ে আমাদের চিন্তার শেষ নেই। ডায়েট, ব্যায়াম কত কিছুই না করা হয়ে থাকে পেটের মেদ কমানোর জন্য। নিয়মিত এই পানীয় পান করার ফলে দ্রুত পেটের মেদ কমে যাবে। এই পানীয়গুলো পেটের মেদ কমানোর পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিকস, কোলেস্টেরল
১/৩ কাপ পানি
১/২ টা লেবু
১ চা চামচ আদা কুচি
১টি শসা
১ গুচ্ছ পার্সলে পাতা
পানি, শসা, আদা কুচি, পার্সলে পাতা দিয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন। খুব বেশি পাতলা যেন না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন। প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে এই পানীয় পান করুন। ১০ দিনের মধ্যে পেটের মেদ অনেকখানি কমে যাবে।
এই পানীয়টি দেহের টক্সিন দূর করে। এটি মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে ওজন কমাতে সাহায্য করে। দেহের অভ্যন্তরীণ কোন ইনফেকশন থাকলে তাও দূর করে দিয়ে থাকে।
২। নাশপাতি ডিটক্স
১টি নাশপাতি
একটি লেবু
একটি ছোট আকৃতির শসা
এক গুচ্ছ পালং শাক
নাশপাতি, লেবুর রস, শসা এবং পালং শাক মিশিয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেণ্ড করে নিন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে নিয়মিত এটি পান করুন। এক সপ্তাহের মধ্যে আপনার পেটের মেদ কমে যাবে। এটি পেটের মেদ কমানোর পাশাপাশি দেহের সার্বিক ওজন কমাতে সাহায্য করে। এই পানীয়টি মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে ক্ষুধা দমন করে দেয়। পালং শাক শরীরের প্রদাহ দূর করে হজমশক্তি বৃদ্ধি করে দেয়।

যেসব ফোনের রেডিয়েশন মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়াচ্ছে


দীর্ঘদিন ধরেই মোবাইলের অতি তেজষ্ক্রিয়তা নিয়ে গবেষণা করছে ওয়েইজমান ইনস্টিটিউট। সম্প্রতি তাদের একটি গবেষণার রিপোর্ট প্রকাশ পেয়েছে বায়োমেকানিক্যাল জার্নালে। এই রিপোর্টেই উল্লেখ রয়েছে এমন কিছু মোবাইল ফোনের নাম, যা ১৫ মিনিটের বেশি কানের পাশে থাকলেই মস্তিষ্কের সেলগুলি ক্যানসার আক্রান্ত হয়।
মোট ২০টি সেলফোনের নাম প্রকাশ করা হয়েছে ওই গবেষণাপত্রে। বলা হয়েছে, মোবাইল ফোন কেনার সময় সবসময় খেয়াল রাখতে হবে ‘স্পেসিফিক অ্যাবজর্পশন রেট’ বা ‘এসএআর’-এর মাত্রা দেখা উচিত। ‘এসএআর’-এর মাত্রা ১.৬-এর বেশি হলে সেই মোবাইল ব্যবহার না করাই ভালো বলে গবেষণায় জানানো হয়েছে।
মাত্রাতিরিক্ত রেডিয়েশন আছে এমন ২০টি মোবাইল ফোনের তালিকাও প্রকাশ করা হয়েছে। একনজরে সেগুলিঃ—
ফোন -------------------------------------------- এসএআর লেভেল
• মোটোরোলা ড্রয়েড ম্যাক্স---------------------------------- ১.৫৪
• মোটোরোলা ড্রয়েড আল্ট্রা -------------------------------- ১.৫৪
• অ্যালকাটেল ওয়ান টাচ ইভলভ ---------------------------- ১.৪৯
• হুয়াবেই ভিট্রিয়া ----------------------------------------- ১.৪৯
• কোসেরা হাইড্রো এজ -------------------------------------- ১.৪৮
• কোসেরা কোনা ------------------------------------------- ১.৪৫
• কোসেরা হাইড্রো এক্সটিআরএম ------------------------------- ১.৪৪
• ব্ল্যাকবেরি জেড ১০ --------------------------------------- ১.৪২
• ব্ল্যাকবেরি জেড ৩০ ------------------------------------- ১.৪১
• ব্ল্যাকবেরি জেডটিই সোর্স ---------------------------------- ১.৪১
• ব্ল্যাকবেরি জেডটিই ওয়ার্প ৪জি ---------------------------- ১.৪১
• নোকিয়া লুমিয়া ৯২৫ ------------------------------------- ১.৪
• নোকিয়া লুমিয়া ৯২৮ ------------------------------------ ১.৪
• সোনিম এক্সপি স্ট্রাইক ------------------------------------ ১.৩৯
• কোসেরা হাইড্রো এলিট ----------------------------------- ১.৩৯
• টি-মোবাইল প্রিসম ২ ------------------------------------ ১.৩৮৫
• ভার্জিন মোবাইল সুপ্রিম ---------------------------------- ১.৩৮
• স্প্রিন্ট ভাইটাল ----------------------------------------- ১.৩৮
• স্প্রিন্ট ফোর্স ------------------------------------------ ১.৩৭
• হুয়াবেই পাল ------------------------------------------ ১.৩৩

ক্যান্সারের যে ১০টি লক্ষণ সহজেই সনাক্ত করা সম্ভব


ক্যান্সারের কিছু লক্ষণ আছে, যা মানুষ নিজের অজান্তেই এড়িয়ে যায়। অথচ রোগবালাই শুরুতে ধরা পড়লে চিকিৎসা অনেক সহজ হয়। তাই আজ জানাবো ক্যান্সারের দশটি লক্ষণের কথা, যেগুলো সহজেই শনাক্ত করা সম্ভব। এই লেখাটি পরিবেশিত হলো ডয়েচ ভেলের সৌজন্যে।
ঘনঘন কাশি মাঝে মাঝে কাশি হলে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই। কিন্তু ঘনঘন কাশি কিংবা কফের সঙ্গে রক্ত বের হলে, উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো ব্যাপার বৈকি! বেশিরভাগ কাশি বিপদের না হলেও কিছুক্ষেত্রে তা ফুসফুসে ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। তাই এক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
অন্ত্রের অভ্যাসে ঘনঘন পরিবর্তন আপনার অন্ত্রের মধ্যে নড়াচড়া যদি সহজ না হয় এবং মল স্বাভাবিকের চেয়ে বড় কিংবা কোনোভাবে অস্বাভাবিক মনে হয়, তাহলে তা মলাশয়ে ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। তাই এক্ষেত্রেও দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা জরুরি।
মূত্রথলির অভ্যাসে পরিবর্তন যদি কারো মূত্র বা প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত আসে, তাহলে তা মূত্রথলি বা কিডনির ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারেন। আবার মূত্রনালীতে সংক্রমণের কারণেও এটা হতে পারে। তাই সন্দেহ থাকলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়াই শ্রেয়।
ঘনঘন অপ্রত্যাশিত ব্যথা অধিকাংশ ব্যথাই ক্যানসারের লক্ষণ নয়, তবে ঘনঘন ব্যথা হলে তা চিন্তার বিষয়। তবে ক্রমাগত মাথাব্যথা হলে আবার এটা ভাবার কারণ নেই যে, কারো বুঝি ব্রেইন ক্যানসার হয়েছে। কিন্তু বুকে ক্রমাগত এবং নিয়মিত ব্যথা ফুসফুসের ক্যান্সার কিংবা তলপেটে ক্রমাগত ব্যথা ডিম্বাশয়ের ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।
ক্ষতস্থান না শুকালে আপনার শরীরে কোনো ক্ষত যদি তিন সপ্তাহেও না শুকায়, তাহলে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ থাকতে পারে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে তাই দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
অপ্রত্যাশিত রক্তপাত মাসিকের সময় ছাড়া অন্য সময়ে যোনি থেকে রক্তপাত সার্ভিকাল ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে৷ আর মলদ্বার থেকে রক্তপাতও কোনো কোনো ক্ষেত্রে ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।
অপ্রত্যাশিতভাবে ওজন কমা অনেকেই ওজন কমানোর জন্য নানারকম চেষ্টা করেন। কিন্তু যদি কোনোরকম চেষ্টা ছাড়াই কারো ওজন ক্রমাগত কমতে থাকে, তাহলে সেটা বিপদের লক্ষণ।
অপ্রত্যাশিত স্ফীতি শরীরের কোথাও কোনো অপ্রত্যাশিত স্ফীতি বা কোনো ফোলা স্থানের আকার পরিবর্তন হতে থাকলে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। মেয়েদের স্তনের মধ্যে কোনো অস্বাভাবিক মাংসপিণ্ডের উপস্থিতিও কিন্তু ক্যান্সারের লক্ষণ।
ঘনঘন গিলতে সমস্যা হলে এটা দু’ধরনের ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। ঘাড় এবং খাদ্যনালীর ক্যান্সার৷ তাই দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যান।
আঁচিল বা তিলের আকৃতিতে পরিবর্তন সব আঁচিল বা তিলের সঙ্গে টিউমারের সম্পর্ক নেই। তবে কোনো আঁচিল বা তিলের আকৃতি ক্রমাগত পরিবর্তন হতে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়াই ভালো।

Friday, December 2, 2016

শ্যানক্রয়েড রোগ-Syanakrayeda disease

শ্যানক্রয়েড রোগ একটি মারাত্মক যৌন সংক্রামক রোগ। যে জীবাণু দিয়ে এ রোগ হয় তার নাম ‘হেমোফাইলাস ডুকরি’। এই জীবাণু প্রথম আবিষ্কৃত হয় ১৮৮৯ সালে। যে বিজ্ঞানী এই জীবাণু আবিষ্কার করেন তার নাম ডুকরি। তার নামেই এই রোগের জীবাণুর নামকরণ করা হয় হেমোফাইলাস ডুকরি। এটিকে বিভিন্ন নামে নামকরণ করা হয়েছে। যেমন : মৃদু ঘা (Soft Sore) বা মৃদু শ্যাংকার বা আলএসার মলি ইত্যাদি।
সিফিলিস বা গনোরিয়ায় যেমন মূত্রনালী আক্রান্ত হয় এ রোগের ক্ষেত্রে কিন্তু মূত্রনালী আক্রান্ত হয় না। এ ক্ষেত্রে যৌনাঙ্গে নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে ছোট ছোট ফুসকুড়ি হয় এবং পরে তা গলে গিয়ে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। এ ক্ষেত্রে ঘা বা ক্ষতগুলো একটি নয়, হবে অনেক এবং ব্যথাযুক্ত নোংরা ও বিনষ্ট ক্ষত যার থেকে স্থানীয় (Inguinal) লসিকাগ্রন্থিগুলো পুঁজযুক্ত প্রদাহজনিত হবে, আবার নাও হতে পারে। ক্ষত বা ঘায়ের চার ধারে সরু লালচে রঙের রেখা দেখা যায় এবং সেই সাথে কিছুটা ফোলাও থাকতে পারে। ক্ষতের গায়ে চাপ দিলে ব্যথা অনুভব হয় এবং রক্তও ঝরতে পারে।
উল্লেখ্য, সিফিলিসের ক্ষত বা ঘা সাধারণত একাধিক হয় না কিন্তু এ ক্ষেত্রে সাধারণত একাধিক ক্ষত হয় এবং সিফিলিসের ক্ষতে ব্যথা থাকে না কিন্তু এ ক্ষতে ব্যথা থাকে। এ রোগের ক্ষতগুলো থেকে পুঁজ ও কষ ঝরতে দেখা যায়। আবার কখনো কখনো কুঁচকির লসিকাগ্রন্থিগুলো ফুলে গোটার আকার ধারণ করে। এ রকম ক্ষেত্রে প্রস্রাব বের হওয়ার সময় ব্যথা অনুভব করতে পারে। সেই সাথে জ্বর জ্বরভাব ও গা ম্যাজ ম্যাজ করতে পারে। এ রোগকে ফিসিলিস মনে করে অনেক ডাক্তারই ভুল করে পেনিসিলিন ইনজেকশন দিয়ে থাকেন। আমাদের দেশে এই রোগীর সংখ্যা অত্যন্ত বেশি।

শ্যানক্রয়েড রোগ আক্রান্ত স্থানগুলো

মূলত এটি নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে যৌনাঙ্গেই আক্রমণ ঘটায়। তবে এর বাইরেও এর আক্রমণ হতে পারে। যেমন: পায়ুপথের পাশের এলাকা, হাত, মুখ ও স্তন।

শ্যানক্রয়েড রোগ নির্ণয়

রোগীর থেকে বিস্তারিতভাবে জানতে হবে, তার ব্যভিচারের ইতিহাস রয়েছে কি না, থাকলে তা কত দিনের মধ্যে ঘটেছিল তা জানতে হবে।
ক্ষত বা ঘায়ের সংখ্যা ক’টি এবং তাতে ব্যথা আছে কি নেই জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই জন্য, সিফিলিসে সাধারণত একটি ঘা বা ক্ষত থাকে এবং তাতে ব্যথা-বেদনা থাকে না কিন্তু এ ক্ষেত্রে ক্ষত হবে একাধিক এবং তাতে ব্যথা-বেদনা উপস্থিত থাকবে। এ ছাড়া ল্যাবরেটরিতে অনুলেপ নিয়ে গ্রাম স্ট্রেইন পরীক্ষা করা হয়ে থাকে। কালচারের মাধ্যমে নিশ্চিত রোগ নির্ণয় করা যায়। এর বাইরেও বায়োপসির মাধ্যমে নেয়া ক্ষতের পরীক্ষা করে Zone পাওয়া যায়, যা রোগ নির্ণয়ে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এ ক্ষেত্রে তিনটি Zone পাওয়া যায়।

শ্যানক্রয়েড রোগ চিকিৎসা

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এ রোগের চিকিৎসা নিজে নিজে করা কোনোভাবেই উচিত নয়। কারণ তাতে ভুল চিকিৎসার পরিণতিতে আপনাকে অনেক কষ্ট বইতে হতে পারে। তবে এজিথ্রমাইসিন ও কোট্রাইমোক্সাজল ব্যাপকভাবে ব্যবহার হয়ে আসছে এবং তা এ রোগের ক্ষেত্রে খুবই কার্যকর।
লেখক :
ডা: দিদারুল আহসান
চর্ম, এলার্জি ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ
গ্রিনলাইফ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, গ্রিন রোড, ঢাকা। ফোন : ০১৮১৯২১৮৩৭৮

আরো অনেকে খুজেছে

    সিফিলিস রোগের শেষ পরিণতি; গনোরিয়া চিকিসা; গনোরিয়ায় কোন ধরনের পেনিসিলিন ব্যবহার হয়; পেনিসিলিন এ কি সিফিলিস নিমূল হয়; পেনিসিলিন এ সিফিলিস; যৌনরোগ চিকিসা; শ্যানক্রয়েড এর চিকিৎসা; সিফিলিস এ পেনিসিলিন কি রেজিস্টান্স; সিফিলিসে পরিণতি;

BPL 2016 Highlights -Chitagong vs Dhaka,Dhaka win || Sports BD All

চুলপড়া সমস্যা সমাধান-Hair fall problem solving

নারীর চুলেই সৌন্দর্য। কবেকার অন্ধকার বিদিসার নিশা। কপালকুন্ডলার আজানুলম্বিত কেশ দেখেই নবকুমার বনপথে শিহরিত হয়েছিলো। দীর্ঘ হোক, হরস্ব হোক, ঢেউখেলানো হোক, চিকন কোমলই হোক, নারীদের জন্য মাথার কেশ একগোছা তন্তুগুচ্ছ নয়। এক গুচ্ছ সৌন্দর্য। আত্ম মর্যাদা ও সম্মানের প্রতিছবি। এটি স্টাইল ও ব্যক্তিত্বের প্রকাশও ঘটে। গবেষকগণ বলেন, মাথার কেশ ও আত্ম প্রতিবিম্ব হলো ঘনিষ্টভাবে জড়িত।
নারীর মাথায় কেশ বিরল হওয়াও সচরাচর দেখা যায়। এটি কেবল ছেলেদের সমস্যা, তা নয়। অস্থায়ী বা স্থায়ী কেশহানি যাদের হয় তাদের ৪০% হলো নারী। কারো দেখা যায় মাথা জুড়ে এখানে-ওখানে কেশ পাতলা হয়ে যাচ্ছে আবার কারো দেখা যায় মাথার কেন্দ্রে কেশ বিরল হচ্ছে। অনেকের মাথার শীর্ষে টেকো হয়ে যাচ্ছে। তবে সামনের দিকে পুরুষের মত নারীদের কেশ রেখা পিছু হটেনা।

কি করে গজায় চুল

মাথায় চুলের সংখ্যা হলো গড়ে ১০০,০০০। প্রতিটি কেশবৃন্তে একটি কেশ গজায়। প্রতিমাসে এক ইঞ্চি পরিমাণ বাড়ে। দুই থেকে ছয় বছর বেড়ে উঠার পর কেশ পতনের পূর্বে কেশ একটু বিশ্রাম নেয়, স্থির হয়। অচিরেই নতুন কেশ এর স্থান পরিপূরণ করে। আবার চলে সেই চক্র। একই সময়ে ৮৫% কেশ থাকে বৃদ্ধির পর্যায়ে, বাকি থাকে স্থির হয়ে।

কতখানি কেশ পতন হওয়া স্বাভাবিক

যেহেতু স্থির হয়ে থাকা মাথার কেশগুলো নিয়মিত পতন হয়, বেশিরভাগ লোকের দিনে চুল পড়ে গড়ে ৫০-১০০টি। পড়ে যাওয়া চুল হয়ত পাওয়া যায় চুলের ব্রাশে বা টাওয়ালে অথবা পোষাকে। অস্বাভাবিক কেশ পতন হতে পারে নানা ভাবে। শ্যাম্পু করার সময় বা স্টাইল করার সময় পড়ে যায় চুলের গুচ্ছ। বা কালক্রমে চুল পাতলা হয়ে আসে। চুলের তেমন পরিবর্তনে ভাবনায় পড়লে চিকিত্সকের পরামর্শ করা উচিত।

কেশহানির মূল সন্ধানে

নারীদের মাথায় কেশ বিরল হওয়ার পেছনে রয়েছে অন্তত: ত্রিশ রকমের স্বাস্থ্য সমস্যা। অনেক ক্ষেত্রে লাইফ স্টাইল উপাদানও দায়ী। কখনও কখনও নির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া যায়না। শুরুতে বিশেষজ্ঞরা থাইরয়েড সমস্যা ও অন্যান্য সমস্যা সন্ধান করেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কারণ পেলে এর চিকিত্সা হলে কেশ বৃদ্ধি ফিরে যায় আগের মত।

নারীর কেশহানি পরিমাপ

স্যাডিন স্কেল হলো প্রচলিত পরিমাপন স্বাভাবিক কেশ ঘনত্ব থেকে শুরু করে পুরোটাক মাথা (বিরল দৃষ্ট) পর্যন্ত-এর পরিধি। নারীর টেকো হওয়ার ধরণ নির্ণয়ে বেশ উপযোগী। এদেশে পরিসংখ্যান জানিনা, তবে আমেরিকাতে ৩০ মিলিয়ন নারী কেশ বিরল হওয়ার সমস্যায় জর্জরিত। বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য, ‘এনড্রোজেনিক এলোপেশিয়া’র ক্ষেত্রে জীনগতি ও বাধক্য দায়ী। আর বয়:সন্ধিতে হরমোনের পরিবর্তন। কেশ পাতলা হতে পারে সর্বত্র, আর মাথার কেন্দ্রে কিছুটা টেকো হওয়া। নারীদের ক্ষেত্রে কেশ রেখা তেমন পিছু হটেনা। কদাচিত্।

কেশহানি উসকে দেয়, পিসিওস (পলিসিসটিক ওভারি সিনড্রোম)

যেসব নারীর পলিসিসটিক ওভারি সিনড্রোম (পিসিওস) এদের রয়েছে ক্রনিক হরমোন ভারসাম্যহানি। নারী শরীরে তৈরি হয় বেশি এনড্রোজেন, এতে মুখে ও শরীরে গজায় বাড়তি চুল অথচ মাথার উপর চুল পাতলা হয়ে যায়। এরোগে ডিম্বস্ফোটনে হয় সমস্যা, ব্রণ এবং ওজন বৃদ্ধি। তবে অনেক সময় স্পষ্ট লক্ষণ হলো চুল পাতলা হয়ো যাওয়া।

থাইরয়েড সমস্যা

গলার সামনে প্রজাপতি আকৃতি গ্রন্থি এই থাইরয়েড। এথেকে নি:সূত হয় থাইরয়েড হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে শরীরের নানান কর্ম। থাইরয়েড যদি খুব বেশি বা খুব কম হরমোন নি:সরণ করে তাহলে মাথার চুলের হরাস-বৃদ্ধিতে ঘটে গোলমাল। তবে থাইরয়েড সমস্যার একমাত্র লক্ষণ হলো চুল পড়ে যাওয়া তাও নয়। অন্যান্য উপসর্গ হলো ওজন বৃদ্ধি বা হরাস, ঠান্ডা গরমে সংবেদনশীলতা এবং হূদস্পন্দন হারে পরিবর্তন।

এলোপেসিয়া এরেটা

এলোপেসিয়া এরেটা ছোপ ছোপ জায়গায় চুলের পতন। বিরল চুল ছোট ছোট দ্বীপ মাথায়। দোষটি বর্তায় দেহ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উপর। ভুলক্রমে দেহপ্রতিরোধ কোষগুলো আক্রমণ করে কেশবৃন্তকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতিটি স্থায়ী নয়। স্থানগুলো ভরে যায় ৬ মাস, এক বছরে। কদাচিত্ শরীরের সব লোম, মাথার সব চুল পড়ে যায়।

রিংওয়ার্ম সংক্রমণ

যখন রিংওয়ার্ম মাথায় সংক্রমণ ঘটায়, ছত্রাকটি একধরণের নির্দিষ্ট কেশহানি ঘটায়। খুব চুলকায়, গোলাকার কেশহীন ছোপ। কেশহীন এলাকাগুলোতে শল্ক উঠে গিয়ে লাল হয়ে যায়। ছত্রাকরোধী চিকিত্সা প্রয়োজন হয়। সরাসরি সংস্পর্শে ছত্রাকটি ছড়ায় তাই পরিবারের অন্য সদস্যদেরও চেক করা ভালো।

সন্তান প্রসব উসকে দিতে পারে কেশপতন

অনেক নারী লক্ষ্য করেন যে, গর্ভবতী হলে মাথার চুল খুব ভরে উঠে। হরমোন মান উঠে যায় উচুতে। যেগুলো কেশপতনকে ধরে রাখে। কিন্তু এই সুরক্ষা ক্ষণকালের জন্য। সন্তান প্রসবের পর হরমোন মান যখন স্বাভাবিক মানে ফিরে আসে তখন একসাথে অনেক চুল পড়ে যায়। আবার স্বাভাবিক হতে লাগতে পারে দু’বছর।

গর্ভনিরোধক বডি খেলে চুল পড়তে পারে

গর্ভনিরোধক বড়ি খেলে চুল পড়তে পারে। যে হরমোনগুলো ডিম্বস্ফোটন দমন করে সেগুলো অনেক নারীর মাথার কেশ পাতলা করে দিতে পারে। বিশেষ করে যাদের পরিবারে মাথার চুল পড়ার ইতিহাস আছে। অনেকক্ষেত্রে পিল ছাড়ার পর কেশ পতন কমে যায়। কেশ পতনের সঙ্গে সম্প্রকিত অন্যান্য ওষুধ হলো রক্তপতল করার ওষুধ, উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ, হূদরোগের ওষুধ, আথ্রাইটিস ও বিষন্নতার ওষুধ। ক্যান্সারের চিকিত্সা করলেও চুল পড়তে পারে।

ক্রাশ ডায়েট

চট্জলদি কঠোর ডায়েটিং করে অনেক ওজন একসঙ্গে কমালে, ১৫ পাউন্ড ওজন হারানোর পর ৩-৬ মাসে বেশ চুল পড়ে পাতলা হয়। আবার স্বাভাবিক ডায়েটে ফিরে এলে চুল গজাতে পারে নতুন করে।

আঁট-সাট হেয়ার স্টাইল


আঁট-সাট ভাবে চুল বাঁধলে, টেনে পনিটেল করলে, অনেকে অনেকগুলো আঁট-সাট বিনুনিও করেন। করোটি বেশ উত্তেজিত হয়, চুল তখন পড়তে পারে। চুল বাঁধুন স্বাভাবিকভাবে, আলতো, আলগা করে। তাহলে চুল থাকবে ভালো।

ক্যান্সারের চিকিত্সা

ক্যান্সার চিকিত্সা, কেমো ও বিকিরণ চিকিত্সা দুটো অখ্যাত চিকিত্সার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলো কেশ হানি। ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করার প্রক্রিয়ার মধ্যে কেশবৃন্তেরও ক্ষতি হয় বেশ। তখন ঘটে নাটকীয়ভাবে চুল পড়া সমস্যা। তবে ক্ষতিটি ক্ষণস্থায়ী। থেরাপি শেষ হলে আবার চুল গজাতে থাকে।

প্রচন্ড চাপ

প্রচন্ড শরীরিক ও মানসিক চাপ মাথার একতৃতীয়াংশ বা অর্ধেক কেশের পতন ঘটাতে পারে। যেমন- গুরুতর অসুখ বা বড় রকমের সার্জারি, বড় রকমের আঘাত ও রক্তক্ষরণ, গুরুতর মানসিক আঘাত ও আবেগ বৈকল্যেও চুল পড়তে পারে ৬-৮ মাস পর্যন্ত।

চুলপড়ার চিকিত্সা ও ওষুধ

মিনোক্সিডিল (রোগেন) নারীসুলভ কেশ পতনের জন্য এফডিএ অনুমোদিত ওষুধ। অনেক নারীদের ক্ষেত্রে কেশহানি রোধ বা হরাস করতে পারে এবং কিছু মহিলার ক্ষেত্রে নতুন কেশ গজাতেও পারে। একে প্রয়োগ করা বন্ধ করলে হিতকরী গুণ আর থাকে না। এলোপেসিয়া এরেটা হলে স্টেরয়েড দেন অনেকে। কেশ পতনের পেছনে অন্তর্গত কোনও রোগ থাকলে সে রোগ চিকিত্সা করালে চুল পড়া বন্ধ হয়ে যায় কখনও কখনও।

লেজার ডিভাইস

যে লেজার প্রযুক্তি বিচ্ছুরণ করে কম শক্তি লেজার আলোকে, পাতলা চুলের বিরুদ্ধে এই আলো চুল গজানোকে উদ্দীপিত করতে পারে। এদের মধ্যে একটি এফডিএ অনুমোদিত।

নারীদের ক্ষেত্রে হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্ট

এই পদ্ধতিতে ডোনার সাইট বা দাতাস্থল থেকে মাথার চুল পাতলা হওয়া স্থানে কেশ রোপন। সমস্যা হলো নারীসুলভ কেশবিহ্বলতা ঘটে মাথার সর্বত্র। তাই যথাযথ ডোনার সাইট পাওয়া বেশ কঠিন হয়ে পড়ে।

পাতলা চুলকে সামলানো

হেয়ার স্ট্রাইলিস্ট টিপস দিতে পারেন। শর্টকাট, ডিফারেন্ট পার্ট বা হালকা বডি ওয়েভ। পাতলা চুলের জন্য স্টাইলিং প্রোডাক্ট পাতলা চুল আড়াল করতে সহায়ক। কেশমূলে একে প্রয়োগ করে ব্লোড্রাই করে এর আয়তন বাড়ানো। আছে বিশেষ প্রসাধনী। কেরাটিন ফাইবার হেয়ার কসমেটিকস উপযোগী।

খুব বেশি চুল পড়লে

স্থায়ী কেশহানি সামলানো কঠিন ও জটিল। বিরল কেশ এলাকা খুব স্পষ্ট হলে টেকো স্থান আড়ালের জন্য ব্যবহার করা যায় হেয়ারপিস, স্কার্ফ বা মথার টুপি। ভালো মানের পরচুলা বেশ কাজ দেয় ও উপযোগী। মনের সমস্যা হলে মনোচিকিত্সকের পরামর্শ নেয়া ভালো।

আরো অনেকে খুজেছে

    চুলপড়া সমস্যার সমাধান; মাথা থেকে চুল উঠার সমস্যা; পিসিওস কি ভাল হই নাহ; পলিসিসটিক ওভারি; ডায়েটে চুল পড়া সমস্যা; চুলের ডাক্তারের নাম্বার; চুল পড়ার সমাধান DOCTOR MBBS; চুল উঠার প্রতিকার কি; চুল উঠ;হেয়ার স্টাইল;

মেয়েদের অবাঞ্ছিত লোম কারণ ও প্রতিকার-And the remedy for unwanted hair girls

মেয়েদের মুখে যদি ছেলেদের মত লোম গজাতে শুরু করে, তবে তা খুব বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্যই নয়, শরীরের অনেক রোগের কারণেও এমন অবস্থা হতে পারে। তাই চিকিৎসা নেয়াটাও জরুরী।
মেয়েদের ঠোঁটের ওপর, চিবুক, বুক, পেট বা পিঠে যদি তুলনামূলক মোটা, কালো কখনো বা একটু ঘন লোম দেখা দেয়, তাতে যেকোনো মেয়েই বিব্রত এবং দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। ডাক্তারি ভাষায় এই অবাঞ্ছিত লোম বৃদ্ধিকে হারসুটিজম বলা হয়।
এ সমস্যা খুব বিরল কিছু নয়। সমীক্ষায় দেখা গেছে যে বিশ্বব্যাপী ৫% থেকে ১৫% বয়ঃসন্ধিপ্রাপ্ত বা প্রাপ্তবয়স্ক মেয়েরা এ সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারেন। তবে পারিবারিক ইতিহাস, গোত্র বা জাতিভেদে এর তারতম্য দেখা যায়। মধ্য এবং দক্ষিণ এশিয়ার মেয়েদের মধ্যে এ সমস্যা বেশি। ওজন আধিক্য বা স্থূল মেয়েদেরও এ সমস্যা বেশি হয়।

কীভাবে অবাঞ্ছিত লোম তৈরি হয়?

মেয়েদের শরীরে স্বাভাবিকভাবে এন্ড্রোজেন বা পুরুষ হরমোনের পরিমাণ খুব অল্প। কিন্তু কখনো ডিম্বাশয় বা এডরেনাল গ্রন্থি থেকে এই এন্ড্রোজেন অধিক পরিমাণে তৈরি হলে বা এন্ড্রোজেনের অধিক কার্যকারিতার কারণে এই হারসুটিজম দেখা দিতে পারে।

কী কী কারণে অতিরিক্ত এন্ড্রোজেন তৈরি হয়?

প্রথমেই জেনে নেওয়া ভালো যে এটা কোনো রোগ নয়, বরং লক্ষণ। বিভিন্ন কারণে পুরুষ হরমোন এন্ড্রোজেনের আধিক্য হয় মেয়েদের রক্তে।

রিস্ক ফ্যাক্টরঃ

– সাধারণত মেনোপজ হয়ে গিয়েছে বা হচ্ছে এই সময়টা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। মেনোপজ হল যখন মাসিক একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। এই সময়ে হরমোন পরিবর্তন হয়ে যায়, তাই ঝুঁকি বেশি। তবে যে কোন বয়সেই এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
– অবিবাহিত মহিলাদের মাসিকের অনিয়মিত অবস্থাও এর সাথে বিদ্যমান থাকতে দেখতে হবে।
– বিবাহিত হলে অনিয়মিত মাসিকের সাথে সন্তান হওয়া বা না হওয়ার সম্পর্ক জড়িত থাকে। সেক্ষেত্রে ও রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা নিতে হবে।

কারণগুলো হলো:

  • পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রম: ৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে অবাঞ্ছিত লোমের কারণ এটি। অবাঞ্ছিত লোম বৃদ্ধির পাশাপাশি মুখে ব্রন, মাথার চুল পরা, ঘাড়ে কালো দাগ, ওজন বৃদ্ধি বা স্থ্থূলতা, অনিয়মিত মাসিক, গর্ভধারণে সমস্যা, উচ্চ রক্তশর্করা-কোলেস্টরল, উচ্চ রক্তচাপ, ডিম্বাশয়ে সিস্ট ইত্যাদি থাকতে পারে।
  • অনির্ণিত কারণ: অনেক সময় সুনির্দিষ্ট কারণ অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরও পাওয়া যায় না। পারিবারিক ইতিহাস থাকে বা স্থূল মেয়েদের ক্ষেত্রে দেখা দেয়।
  • ডিম্বাশয় এবং এডরেনালগ্রন্থির টিউমার বা হাইপারপ্লাসিয়া: এ রকম টিউমার থেকে অত্যধিক পরিমাণ এন্ড্রোজেন হরমোন নিঃসরণের জন্য গলার স্বর পরিবর্তিত হতে পারে, শরীরের গঠন বা মাংসপেশির পুরুষালি পরিবর্তন ঘটে, এমনকি জননেন্দ্রিয়রও পরিবর্তন দেখা দেয়।
  • অন্যান্য হরমোনজনিত রোগ: থাইরয়েডের সমস্যা, কুসিংস সিনড্রম, এক্রোমেগালি, প্রোলেকটিনোমা, ইনসুলিন রেজিসটেন্স সিনড্রম ইত্যাদি কারণে এই সমস্যা হতে পারে। তবে এগুলো বিরল সমস্যা।
  • ওষুধ: ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়ও এ সমস্যা হতে পারে। যেমন স্টেরয়েড, ডেনাজল, মিনোক্সিডিল, মেটোক্লোপ্রামাইড, মিথাইলডোপা, ফেনোথায়াজিন, প্রজেস্টেরন ইত্যাদি।

    কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবেঃ

    ১) লোম খুব দ্রুত হারে বাড়তে থাকলে।
    ২) আরও কিছু পুরুষদের লক্ষণ বিদ্যমান থাকলে, যেমন-কণ্ঠস্বর পরিবর্তন, ব্রণ হওয়া, পেশি বেড়ে যাওয়া, ব্রেস্ট ছোট হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
    ৩) সাথে যদি পিরিয়ডের সমস্যা থাকে।

    রোগ নির্ণয়ঃ

    ব্লাড টেস্ট করে রোগ নির্ণয় করা সম্ভব। কিছু হরমোন লেভেল দেখতে হয়। যেমন –
    – Testosterone
    – Dihydroepiandrosterone sulfate (DHEA-S)
    – Luteinizing hormone (LH)
    – Follicle stimulating hormone (FSH)
    – Prolactin
    – 17-hydroxyprogesterone

    মেয়েদের অবাঞ্ছিত লোমের প্রতিকার

    কারণ নির্ধারণ এবং সে অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া জরুরি।
    বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হয় এবং কমপক্ষে ছয় মাস সময় লাগতে পারে ফল পাওয়া শুরু হতে।
    ওষুধের পাশাপাশি ওয়াক্সিং, শেভিং, ক্রিম, ইলেকট্রলাইসিস, লেসার ইত্যাদির মাধ্যমে সাময়িকভাবে লোম কমিয়ে ফেলা যায়।
    ওজন কমানো অত্যন্ত জরুরি। উচ্চ রক্তশর্করা, কোলেস্টরল বা উচ্চরক্তচাপ হলে চিকিৎসা নিন। 

    আরো অনেকে খুজেছে

      লোম নাশক ক্রিম; লোম নাশক ঔষধ; মেয়েদের দুধ; মেয়েদের বগলের চুলের ছবি; ছোট মেয়ের দুধ; লোম উঠানোর উপায়; নাভির নিচের চুল; বাংলা মেয়েদের দুধ; মেয়েদের নাভির নিচের চুল; মেয়েদের বগলে কি চুল হয়; মেয়েদের বগলের পশম; মেয়েদের বগলের চুলের ছবি; www মেয়েদের গলা মোটা হয় কেন; কীভাবে মেয়েদের বগলের কালো দাগ দূর করবেন; ছেলেদের বাল; বগলে বাল কাটার নিযম; বগলের নিচের চুল; বগলের নিচের লোম তোলব কিভাবে; বগলের লোম; বগলের লোম দুর করার উপায়; বাংলা।দেশি।মেয়েদের।লুম; বাল কাটার তা; বুকেরনিচের লোম; ভিট ব্যবহার করার নিয়ম; মুখের লোম তোলার উপায়; মেদের বাল কিভাবে উঠে; মেয়েদের নাভির নিচের লোম; মেয়েদের বগলের নিচের পশম এর ছবি; মেয়েদের হাতের লোম; মেয়েদের পায়ে কি লোম থাকে ?; মেয়েদের বগলে বেশি বাল হলে কি করণীয়; মেয়েদের বগলের চুল; মেয়েরা যে; কারণে বগলের চুল কাটে; হাতে পায়ে লোম দুর করা হয় কিভাবে;  www কাল মেয়ের দুদ com; www মুখের লোম দুর করার উপায় com; অল্প বয়েসের মেয়েদের মাসিকের ছবি; আদিবাসী মেয়েদের বুকে চুল আলাদা ভিডিও; আদিবাসীদের মেয়েদের দুধ ছবি; ইসলামি ভাবে শরীরের লোম তোলা; কালো মাং; কি ভাবে নিচের চুল খাটতে হয়; কিভাবে নিচের লোম কাটা যায়; কিভাবে বগলের নিচের দাগ দূর করা যায়; কোন দেশের মহিলারা বেশি লোম নাশক use করে; কোন মেয়ের নাভির নিচে বাল বেশি; কোন হরমোনের মুখে চু; চুল বাল; ছেলে দের ভিট লোমনাশক কি বেবহার করা ঠিক; ছেলেদের কি নুনুর উপর বাল উঠে?; ছেলেদের দুধের লোম; ছেলেদের নিচের বাল ছাছার উপায় কি; ছেলেদের পশম দূর করার কিরিমের নাম; ছেলেদের পাচা বেড়ে যাওয়ার কারন; ঠোঁটের কাছে বেশি পশম হয় কেন কি করণীয়; দুধ ফেলা; দুধে চুল থাকে?; নাভির নিচের চুল কাটার নিয়ম; নাভির নিচের চুল তোলার ছবি; নাভির নিচের পশম; নাভির নিচের পশম নারিদের; নারিদের নাভির নিচের লম ফেলার নিয়ম কি; নাসক পিক; নিচের বাল; নুনুর পিক; পশম দুর করার উপায় male; পশম না হওয়ার মেডিসিন; পশম লোম চিকিংসা ভারত; পায়ের লোম দূর করার উপায়; পুরুষদের নিচের বাল কীভাবে পরিস্কার করতে হয়; পেটর ছবি মেয়েদের; বগলে চুল; বগলে চুল ছবি; বগলের চুল ওঠানোর ক্রীম; বগলের চুল তোলার প৾শেষ; বগলের চুল দূর করার উপায়; বগলের চুল পরিস্কার; বগলের চুল রিমুভ করার ক্রিম এর নাম; বগলের নিচে কালো দাগ উঠার ক্রিম; বগলের পশম; বগলের লোম কী ভাবে তোলা যায় ???; বগলের লোম ছোট বড় হওয়ার কারন ও সমাধান; বগলের লোম তোলার উপায়; বড় দুধ বগলের চুল; বাংলা দেশের মেয়েদের বাল; বাল উঠাতে; বাল উঠানো ক্রিম; বাল কিভাবে গজায়; বাল ছাছার উপায়; বাল তোলার; বাল তোলার কিরিম এর নাম কি; বাল তোলার ছবি; বাল তোলার ফটো; বাল ফালান মহিলা; বাল বা লোম তোলা ক্রিম; বিট বাল তুলা; বোগলে বাল এর ছবি; বোগলে লোম মেয়েদের ছবি; বড় দুধ বড় মাং; বড় বড় মেয়েদের দুধ ছবি; বড় মেয়েদের বগলের কালো দাগের ছবি; ভারত মেয়েরা হাতের নিচে চুল; ভারতীয় মাগীদের দুধের ছবি; ভারতীয় মেয়েদের বোগলে লোম movie; ভারতের মেয়েদের বগলের পশম এর ফটো; ভিট এর ব্যবহার; ভিট বাল; মহিলাদের দুধের উপর বারা; মহিলাদের নিচের চুল তোলা মল্ম; মহিলাদের পশম পরার ক্রিম; মহিলাদের পায়ে লুম কেন হয়?; মহিলাদের বগল তলার ছবি; মাংগের ফটো; মাসিক হলে চুল কাটা যায়?; মি দের বাল তোলা ভিডিও ঊসধ; মুখে অতিরিক্ত লোম হচ্ছে কোন ঔষধ আছে কি; মুখের অবাঞ্ছিত লোম দুর করার ভিদিও চিত্র; মুখের লোম চাপা ফেলার উপায়; মুখের লোম চিকিংসা; মুখের লোম দুর করর উপায়; মুখের লোম দুর করার ক্রিম; মুখের লোম দূর করার ক্রিম; মুখের লোম ফেলার উপায়; মুটা দুধ মেয়েদের; মেয়ে দের বগলের চুল; মেয়েদের কখন থেকে গোপন লোম হয়; মেয়েদের গলার নিচের লোম; মেয়েদের তলপেটের পশম কেন; মেয়েদের দুধ পিক; মেয়েদের নাভির ছবি; মেয়েদের নাভির নিচের চুল ছবি; মেয়েদের নিচের লুম কিবাবে ফালান হয়্ বিঢিও্; মেয়েদের নিচের লোম কিভাবে ফেলা হয় ভিডিও; মেয়েদের বগল ও পেটের নিচে চুল হয় কি; মেয়েদের বগলের নিচের লোম কাটার video বা ছবি; মেয়েদের বগলের পশম উঠানো মলন; মেয়েদের বগলের লোম; মেয়েদের বগলের লোমের ছবি; মেয়েদের মাসিক; মেয়েদের মাসিক দেখতে কী রকম হয়; মেয়েদের লোম তোলার টিপস; মেয়েদের হাতের নিচের বগলের পশম পিকচার; মেযেদের যৌনাঙ্গের মুখে টিউমার; মেয়ে দের দুধ; মেয়ে দের বাল তোলার ভিড়িয়; মেয়ে হরমন; মেয়েদে দুধে চুল গজানো ফটো; মেয়েদের দুর ছবি; মেয়েদের নাভির নিচের লোম; মেয়েদের নাভির বাল; মেয়েদের নাভীর নিচের লোম কাটার ুউপায়; মেয়েদের পায়ে পশম; মেয়েদের বাল এর ছবি; মেয়েদের বাল কাটার কারণ; মেয়েদের বুকে চুল; মেয়েদের বেসট এ চুল হয় কেন; মেয়েদের ভোগলের ছবি; মেয়েদের মুখের লোম কাটা; মেয়েদের যৌনাঙ্গের লোম নাশক ক্রিম কিভাবে ব্যবহার করতে হয়; মেয়েদের রক্তে কি আলাদা কিছু থাকে; মেয়েদের শরিরের পশম; মেয়েদের সরির এ অবাঞ্চহিত লোম থাক্আর কারন; মেয়েদের স্তনের পাশে লম থাকলে; মেয়েদের স্তনের পাসে লোম থাকলে কি হয়; মেয়ের বাল ছাছার নিয়ম; মেয়েরা কি বাল কাঠে; মোটা লোম দুর করার উপায়; যৌনাঙ্গের কালো দাগ দূর করার ক্রিমের নাম ভারত; লম কি; লিংগে লোম তোলার উপাই; লুম নাসক; লোম উটানোর ক্রিম; লোম উঠার ঔষধ ছেলেদের; লোম কাটা মুখে; লোম তোলার উপাই; লোম তোলার উপায়; লোম নাসক;

হাইড্রোসিল বা একশিরা রোগ কারণ প্রতিকার-Hydrocil or cause disease remedy ekasira

পুরুষের অন্ডকোষের বাহিরের দিকে একধরণের পর্দা থাকে যাকে বলা হয় টিউনিকা ভেজাইনালিস। যখন এই টিউনিকা ভেজাইনালিসের মাঝে পরিসড়ার তরল জমতে থাকে তাকে হাইড্রোসিল বলে। প্রাইমারী হাইড্রোসিলের ক্ষেত্রে ব্যথাহীন ভাবে ক্রমশ অন্ডথলি বড় হতে থাকে। সব সময় টিউনিকা ভেজাইনালিসের দুইটি স্তরের মধ্যে কিছু তরল পদার্থ নিসৃত হতে থাকে। আবার যেই মাত্রায় এই তরল পদার্থ নিসৃত হয় একই মাত্রায় তা পরিশোষিত হয়। যদি পরিশোষণ থেকে এই নিঃসরণের মাত্রা বেশী হয় তখন টিউনিকা ভেজাইনালিসের দু’টি স্তরের মাঝে তরল জমা হতে থাকে যাকে বলা হয় হাইড্রোসিল। ছবি লিঙ্ক
হাইড্রোসিল বা একশিরা রোগ পুরুষের এমন একটি সমস্যা যাতে পুরুষের অন্ডথলির এক দিক বা উভয় দিক ক্রমশ তরল জাতীয় পদার্থ জমা হয়ে বড় হতে থাকে। সাধারণত কোন কারণ ছাড়াই এই রোগ দেখা দিতে পারে আবার কখনও কখনও আঘাত, অন্ডকোষের ক্যান্সার বা সংক্রমণ জনিত কারণে হতে পারে। ফাইলেরিয়া বা গোদ রোগের কারণে হতে পারে। চিকিত্সা সংক্রান্ত জটিলতা যেমন প্রষ্টেট ক্যান্সার, তেজস্ক্রিয় চিকিত্সা বা ভেরিকোসিল অপারেশনের পরে এই রোগ দেখা দেয়ার প্রবণতা বাড়ে। হাইড্রোসিল সাধারণত দুই ধরণের দেখা যায়। একধরণের হাইড্রোসিল দিনের বেলায় বড় থাকে রাত্রে ঘুমোলে সকালে ছোট হয়। এই ধরণের হাইড্রোসিলের থলির সাথে উদর গহবরের একটি যোগ থাকে। যার ফলে উদর গহবরের তরল পদার্থ দিনে কর্মব্যস্ত কালীন সময়ে হাইড্রোসিল থলিতে জমা হতে থাকে আবার রাত্রিতে যখন শুয়ে থাকে তা আস্তে আস্তে উদর গহবরে জমা ফেরত্ যায়।অন্য ধরণের হাইড্রোসিল রয়েছে যা দিনে আকার বাড়ে না বা রাত্রেও আকারে কমে না।
অর্থাত্ দিনে কিংবা রাত্রিতে একই রকম থাকে। এই ধরণের হাইড্রোসিলের থলি আবদ্ধ অবস্থায় থাকে অর্থাত্ উদর গহবরের সাথে কোন যোগাযোগ থাকে না। যদিও হাইড্রোসিল শরীরের মারাত্মক কোন সমস্যা সৃষ্টি করে না তবুও কোন কোন ক্ষেত্রে হাইড্রোসিলের সাথে ক্যান্সার থাকতে পারে আবার হাইড্রোসিলে সংক্রমণ বা আঘাতের কারণে জটিলতা দেখা দিতে পারে।
হাইড্রোসিল বা একশিরা রোগ নির্ণয়: ছবি লিঙ্ক
সাধারণত শারীরিক পরীক্ষা করে হাইড্রোসিল নির্ণয় করা হয়। অণ্ডথলি ফুলে গিয়ে বড় হয় এবং চাপ দিলে ব্যথা লাগে না। সাধারণত চার পাশের পানির কারণে অণ্ডকোষে হাত দিয়ে অনুভব করা যায় না। পেটে কিংবা অণ্ডথলিতে চাপ দিলে কখনো পানিপূর্ণ থলি বড় বা ছোট হতে পারে, এ রকম হলে বুঝতে হবে ইনগুইনাল হার্নিয়া রয়েছে।
অণ্ডকোষের চার পাশে পানি থাকে বলে অণ্ডকোষ হাত দিয়ে অনুভব করা না-ও যেতে পারে। স ক্ষেত্রে অন্য পরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে। সম্ভাব্য পরীক্ষাগুলোর মধ্যে রয়েছে-
–আলট্রাসাউন্ড ইমেজিং
–পেটের এক্স-রে
হাইড্রোসিল বা একশিরা রোগ চিকিৎসা :
চিকিত্সার ক্ষেত্রে অপারেশনই শ্রেয়। বহিঃবিভাগেই এই অপারেশন সম্ভব। ছোট একটি অপারেশনের মাধ্যমে পানি ও হাইড্রোসিল থলি অপসারণ করা হয়। সাধারণত এই অপারেশন করার জন্য অজ্ঞান করার প্রয়োজন হয় না। শরীরের নিম্নাংশ অবশ করে অপারেশন করা হয়। অন্য পদ্ধতিতে সূঁচের সাহায্যে পানি অপসারণ করে সে জায়গায় কিছু ওষুধ দেয়া হয় যাতে পুনরায় পানি না জমে। এই ক্ষেত্রে প্রচন্ড ব্যথা, সংক্রমণ সহ পুনঃ প্রাদুর্ভাব জটিলতা দেখা দিতে পারে।

আরো অনেকে খুজেছে

    একশিরা; একশিরা রোগ; একশিরা কি; একশিরা রোগের চিকিৎসা; হাইড্রোসিল;একসিরা; ভেরিকোসিল অপারেশন; একশিরা রোগের প্রতিকার; একশিরা কী; একসিরা কি; একশিরা রোগ কি; একশিরা হার্নিয়া; এক সিরা রোগ; একশিরা অসুখে টনটন করার কারন; এক শিরা রোগের সমাধান; একশিরা কি?; ভেরিকোসিল রোগের চিকিৎসা; একশিরা হলে কি কি সমস্যা হয়; লিঙ্গের একসিরা ভাল করার; হার্নিয়া ও হাইড্রোসিল; একশিরা রোগের সমস্যা; একসিরা চিকিসা; শিশুদের একশিরা; একশিরা হলে কি; স্বাস্থ্য একশিরা; পুরুষের একশিরা; একসিরা রোগ কিভাবে ভাল করা যাবে; একসিরা রোগ থেকে বাচার উপায়; পুরুষের এক শিরা রোগের উপায় কি; ছেলেদের একশিরা রোগ; বন্ধাত্বের চিকৎসা কি; ভেরিকোসিল; ছেলেদের একশিরা টিক করার উপায়; ছেলেদের একশিরা কেন হয়; ভেরিকোসিল চিকিৎসা; একসিরা সারার উপায়; একসিরা রোগের সমাধান; একসিরা রোগের ঔষুধ কি; একসিরা রোগ কি; একশিরা রোগের প্রতিক্রিয়া কি; একশিরা রোগ হলে কি বাবা হতে পারে??? কি; এক সেইরা রোগ; এক সিরা রোগের ঘরোয়া সমাধান; এক সিরা; অন্ড‌কো‌ষে পা‌নি জমার কারন?; অন্ডকোষে পানি জমা; একশিরা এর প্রতিকার; একশিরা কাকে বলে?; একশিরা রোগ হলে কি বাবা হতে পারে; একশিরা রোগ হলে কি বাবা হওয়া যাবে; একশিরা রুগের সমাধান; একশিরা ভালো করার ঘরোয়া উপায়; একশিরা ভাল হওয়া কি ঘরোয়া কোন টিপস আছে; একশিরা ভাল করার পদ্ধতি কি; একশিরা ঠিক করার উপায়; একশিরা ঠিক করার উপায়; একশিরা চিকিৎসা; একশিরা কি ভাবে ভাল হয়; একশিরা কি খাবার; 

জিহ্বায় ব্যথা ও জ্বালাপোড়া-Pain and burning tongue

জিহ্বায় ব্যথাকে ডাক্তারি ভাষায় গ্লসোডাইনিয়া বলা হয়। গ্লসো বলতে বোঝায় জিহ্বা আর ডাইনিয়া অর্থ ব্যথা। জিহ্বার ব্যথার সঙ্গে জ্বালাপোড়া ভাব অনুভূত হতে পারে সেগুলো হলো
জিহ্বায় ব্যথা ও জ্বালাপোড়া

* দীর্ঘমেয়াদি মুখের প্রদাহ
* দাঁত তোলার সময় স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে
* শুষ্ক মুখের বিরূপ প্রতিক্রিয়া
* মুখে ছত্রাক সংক্রমণ
* ভিটামিনের স্বল্পতার কারণে
* অ্যালার্জিজনিত কারণে
* রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হলে
* মানব দেহের হরমোনের তারতম্যের কারণে
* তামাকসামগ্রী ব্যবহারের কারণে
* দুশ্চিন্তা বা বিষণ্নতায় কিছু ওষুধ সেবনের কারণে
যেমন- ক. ডাইয়ুরেটিকস জাতীয় ওষুধ, খ. ডায়াবেটিস রোগে মুখে খাওয়ার ওষুধ, গ. দীর্ঘদিন উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণকারী ওষুধ সেবন গ্লসোডাইনিয়া বা জিহ্বায় ব্যথা বার্নিং মাউথ সিনড্রোমের একটি লক্ষণ হতে পারে। তবে বার্নিং মাউথ সিনড্রোমে শুধু জিহ্বাই আক্রান্ত হয় না বরং মুখের বিভিন্ন স্থান আক্রান্ত হতে পারে। গ্লসোডাইনিয়ায় জিহ্বায় জ্বালাপোড়া অনুভূত হতে পারে এমনকি খাবার সময় কোনো ঝাল জাতীয় খাবার না খেলেও। জিহ্বার ব্যথা কতদিন স্থায়ী হবে তা নির্ভর করে কী কারণে ব্যথা অনুভূত হচ্ছে তার ওপর। যদি মুখের অভ্যন্তরে কোনো ধারালো দাঁত থাকে তাহলে অবশ্যই তার সমাধান করতে হবে দ্রুত। তা না হলে জিহ্বার ব্যথা কোনোভাবেই দূরীভূত হবে না।

জিহ্বায় ব্যথা চিকিৎসা:

যেসব কারণে জিহ্বার প্রদাহ হতে পারে তা সমাধান করতে হবে।
* দাঁতে স্থাপিত ক্রাউন বা কৃত্রিম দাঁত অমসৃণ থাকলে তা মসৃণ করতে হবে।
* ফিলিংয়ের অসম স্থান মসৃণ করতে হবে।
* স্থানীয়ভাবে প্রয়োগকারী কিছু মলম যথাযথ পদ্ধতিতে অন্য ওষুধের সঙ্গে মিশ্রিত করা প্রয়োগ করা যেতে পারে। তবে আমাদের দেশে যেসব মলম সচরাচর প্রয়োগ করা হয় অনেক ক্ষেত্রেই তা রোগীর কোনো কাজে আসে না।
* রিংগয়াল নার্ভ বা স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হলে মাইক্রোসার্জারির প্রয়োজন হতে পারে।
বেনজোডায়জিপিন বা বিষণ্নতানাশক ওষুধ প্রয়োজন হলে প্রয়োগ করতে হবে। একটি কথা না বললেই নয়। জিহ্বায় ব্যথা বা গ্লসোডাইনিয়া প্রায় ১৫০টি কারণে হতে পারে। সবার সচেতনতার জন্য একটি গাইডলাইন প্রদান করা হলো। তার মানে নয় চিকিৎসা স্বল্প পরিসরে সীমাবদ্ধ।
সৈয়দ তামিজুল আহসান রতন
চিফ কনসালট্যান্ট এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক
রতন’স ডেন্টাল, পান্থপথ
গ্রিন রোড, ঢাকা

আরো অনেকে খুজেছে

    জিহ্বার সমস্যা; বার্নিং মাউথ সিনড্রোম

Sports BD

দাঁতের সমস্যা থেকে মাথা চোখ ও কানের ব্যথা-Head, eye and ear pain from dental problems

কথায় বলে যার মাথা আছে তার ব্যথাও আছে। অর্থাত্ মাথা থাকলে ব্যথাও থাকবে। বিজ্ঞানীদের মতে মাথার ব্যথা অন্যান্য কারণে হতে পারে। তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণহচ্ছে বেশীর ভাগ মাথা ব্যথার কারণ শুধুমাত্র মাথার অসুস্থতার কারণেই হয় তা সঠিক নয়। শরীরের অন্যান্য অঙ্গ প্রতঙ্গের অসুস্থতার কারণেও মাথা ব্যথা হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ নাক, কান, গলা অথবা মুখের ভিতরের বিশেষ কোনো রোগের কারণে মাথা ব্যথা হতে পারে। মুখের ভিতরের যে সব কারণে মাথা ব্যথা হতে পারে সেগুলোর মধ্যে মাড়ির প্রদাহ বা পেরিওডন্টাল ডিজিজ। দন্তক্ষয় বা ডেন্টাল ক্যারিজ এর কারণে প্রদাহ জনিত রোগ, পালপাইটিস ও আক্কেল দাঁত বা উইজডম দাঁতের অসমান অবস্থানের কারণে জটিলতা, মুখের ভিতরের বিভিন্ন ধরনের ক্ষত বা ঘা, আঘাত জনিত কারণে চোয়ালের বা দাঁতের ফ্রেকচার বিভিন্ন ধরনের সিষ্ট এবং টিউমার। দাঁতের ও মুখের এই ধরনের রোগ বা অসুস্থতা অনেক সময় কানে বা গলার ব্যথার কারণ হতে পারে।
তবে বিশেষ যে একটি রোগ এর কারণে মাথার ব্যথা বেশী হয় সেটি হলো উইজডম দাঁত বা আক্কেল দাঁতের বেয়াক্কেল অবস্থান। অর্থাত্ আক্কেল দাঁত তার সঠিক অবস্থানে না থেকে বাঁকা হয়ে কখনো পাশের দাঁতের উপর চাপ সৃষ্টি করে কখনো বা বাঁকা অবস্থানের কারণে উপরের দিকে বেরিয়ে আসতে না পেরে স্থানীয় ভাবে প্রদাহ সৃষ্টি করে। এছাড়া বাকা বা অসমান অবস্থানের কারণে পাশের দাঁতে দন্তক্ষয় জনিত প্রদাহ (পালপাইটিস) থেকেও মাথা ব্যথা হতে পারে। আরও একটি বিশেষ কারণে মাথা ব্যথা হতে পারে সেটা হলো ট্রাইজেমিনাল নিউরোলজিয়া। স্নায়ু রোগ হিসেবেই চিহ্নিত, কিন্তু এক্ষেত্রেও প্রচণ্ড মাথা ব্যথা হতে পারে যদিও তা কয়েক সেকেন্ডের জন্য হয়। কিন্তু তা বার বার হতে পারে যা মুখের নড়াচড়া যেমন  খাবার খাওয়া অথবা কথা বলার সময় ও হতে পারে।
এ প্রসঙ্গে একজন রোগীর কাহিনী বলা প্রয়োজন, তাঁর দীর্ঘদিন যাবত্ মাথা ব্যথা নিয়ে বিখ্যাত বিশেষজ্ঞ সব ডাক্তারের কাছে পরামর্শ নিয়েই চলছেন কিন্তু মাথা ব্যথা কমার কোন লক্ষণ নাই। রোগ নির্ণয় এর যত রকম মাধ্যম আছে, এমনকি এমআরআই (MRI) আর সিটিস্ক্যান (CT Scan) পর্যন্ত করা হয়েছে, কিছুতেই কমছে না। ব্যথার ওষুধ খেয়ে খেয়ে তিনি ইতিমধ্যে দেহের অনেক ক্ষতি করেছেন। বিশেষতঃ কিডনির সমস্যাও  দেখা দিয়েছে। কোনোভাবেই যখন তার মাথা ব্যথা কমছে না তখন প্রতিবেশী একজনের পরামর্শে দাঁতের ডাক্তারের কাছে আসেন। কারণ সেই প্রতিবেশী ভদ্রলোক একজন ভুক্তভোগী।
পরবর্তীতে তার দাঁতের ডাক্তার এক্সরের মাধ্যমে সনাক্ত করেন একটি আক্কেল দাঁতের অসমান অবস্থানকে। আক্কেল দাঁতের এই বাকা অবস্থানের কারণে পার্শ্ববর্তী দাঁতের উপর ক্রমাগত একটি চাপ সৃষ্টি সেই সাথে ঐ স্থানে দীর্ঘদিনের ডেন্টাল প্লাক জমা থাকার কারণে সৃষ্ট ডেন্টাল ক্যারিজ জনিত পালপাইটিসই ছিলো তার দীর্ঘদিনের মাথা ব্যথার মূল কারণ। পরবর্তীতে তার সেই আক্কেল দাঁতের উত্পাটন ও ডেন্টাল ক্যারিজ আক্রান্ত দাঁতের রুট ক্যানেল চিকিত্সাই তাঁকে মুক্ত করে মাথা ব্যথা থেকে।এমন অনেক ঘটনাই মানুষকে মাথা ব্যথা থেকে রেহাই দিতে পেরেছে।
তাই মাথা ব্যথারকারণবের করতে একজন রোগীর সম্পূর্ণ ইতিহাস যেমন জরুরী তেমনি মুখের ভিতরকার সকল দাঁতের সুস্থতা ও সেই সাথে মাড়ি ও পারস্পরিক সম্পর্ক স্বাভাবিক অবস্থাও নিশ্চিত রাখা প্রয়োজন। এ প্রসঙ্গে বলা প্রয়োজন, আমরা অনেক সময়ই মুখের ভিতরের অবস্থা খালি চোখে দেখে নিরুপন করতে পারি না তাই প্রয়োজন একে সুক্ষভাবে পরীক্ষার নিরীক্ষার মাধ্যমে সনাক্ত করণ। তবে সাধারণ এই মাথা ব্যথা থেকে মুক্ত থাকতে আমাদের নিয়মিতভাবে দাঁতের যত্ন যেমন নিতে হবে তেমনি বছরে অন্তত দুইবার একজন ডেন্টিস্টের কাছে গিয়ে ডেন্টাল ক্যারিজ মাড়ির প্রদাহ ও মুখের ক্ষত বা ঘা এর মত রোগকে গুরুত্ব সহকারে ফিলিং স্কেলিং ও অন্যান্য কারণ সমূঁহেকে নির্মূল করতে হবে। তাহলে মাথা ব্যথা যেমন থাকবেনা তেমনি অন্যান্য সমস্যা ও থাকবেনা।
অধ্যাপক ড. অরূপ রতন চৌধুরী
বিভাগীয় প্রধান, ডেন্টেষ্ট্রি বিভাগ, বারডেম ইব্রাহীম মেডিকেল কলেজ
চেম্বার:১৫/এ গ্রীণ রোড, ঢাকা

আরো অনেকে খুজেছে

    দাতের সমস্যা ও সমাধান; দাতের বেথা; দাত ব্যাথা কমানোর উপায়; দাত ব্যাথা; দাতের মাড়ি ব্যথা; দাতের ব্যাথা; দাতের সমস্যা; দাতে বেথার পতিকার; মাথা বেথার সমাধান; কানের সমস্যা থাকলে মাথার কোন সমস্যা হয়; অসমান গাল; দাতের সমস্যা সমাধান; মুখের ভিতর দাতের ব্যাথা; দাত তুললে কি কানের; দাতের বেথার সমাধান; মুখের ভিতর ঘা আর সমস্যার সমাধান; মুখের বাম দিকে কান ও মাড়ী ব্যাথা; মাথা ব্যাথা থেকে বাচার উপায়; দাতের ব্যাথা কমানোর উপায়; ব্যকটিরিয়ার কারনে দাতের সম্যসা; দাতের যত সমস্যা; বাংলায় মাথা ব্যাথার সমাধান; দাতের‍ ব্যাথা; দাতের সাথে চোখ ও ব্রেইনের কি কোন সংযোগ আছে; দাতের চোয়াল ব্যাথার কারন; দাতে ব্যথার ওষুধ; আক্কেল দাত এর সাথে থুথুর সম্পর্ক; আক্কেল মাড়ির ব্যাথা; কানে নিচে ব্যাথা; কানে বেথা; চোখ ব্যথা কমানোর উপায়; দাঁতে ব্যথা হলে কি কি সমস্যা হতে পারে?; দাঁতের সমস্সা; দাত উঠালে কি বেশী ব্যথা করে?; দাত বেথার জন্যে; দাতঁ ব্যাথা; দাতে বেথা; দাতে বেথা ও চোখ বেথা একসাথে এটা কিসের জন্য;